কুন্তল ঘোষ এবং শান্তনু বন্দ্যোপাধ্যায়কে গ্রেফতার করেছে ইডি। তারপর থেকেই চলছে দফায় দফায় জেরা। সেখান থেকেই অফিসাররা সন্দেহ করছেন, ভিনরাজ্যে হোটেল– চ൲া 🐭বাগানে খাটছে নিয়োগ দুর্নীতির টাকা? এই তথ্য খুঁজছে ইডি। এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট সূত্রে খবর, ভিনরাজ্যে বেআইনি টাকা খাটানোর সূত্র মিলেছে। কুন্তল, শান্তনুর হাত ধরে ত্রিপুরা, গোয়ায় টাকা গিয়েছে বলে তথ্যও উঠে এসেছে। ঘনঘন ত্রিপুরা যেতেন কুন্তল। তবে জেরায় এই অভিযোগ অস্বীকার করেছেন কুন্তল–শান্তনু। এবার আরও তথ্য পেতে নথি নিয়ে হোটেল কর্তৃপক্ষকে তলব করার কথা ভাবছেন তদন্তকারীরা।
ঠিক কী তথ্য মিলেছে? ইডি সূত্রে খবর, ত্রিপুরার চা–বাগানে এবং গোয়ার হোটেল ব্যবসায় নিয়োগ দুর্নীতির টাকা খেটেছে। নিয়োগ দুর্নীতির কালো টাকা কুন্তলের হাত ধরে বাংলাদেশের কয়েকটি সম্পত্তিতেও বিনিয়োগ করা হয়েছে। ব্যাঙ্কশাল কোর্টে নিয়ে যাওয়ার পথে শান্তনু 🐠সংবাদমাধ্যমে দাবি করেন, ‘মাস্টারমাইন্ড কুন্তলই। কুন্তলই ভিন রাজ্যে টাকা পাচার করেছেন।’ এই সূত্রটিকে কাজে লাগাতেই ইডির হাতে নানা তথ্য প্রমাণ চলে আসে। সেখান থেকেই ত্রিপুরা–গোয়ার নাম উঠে এসেছে। সুতরাং হাত অনেক গভীরে গিয়ে পৌঁছেছে বলꦿে মনে করা হচ্ছে।
আর কী তথ্য পেয়েছে ইডি? ২০১৭ সালের পর থে✅কেই ﷽গোয়ার একটি পাঁচতারা হোটেল গ্রুপে বিনিয়োগ করা শুরু হয়ে। প্রায় ৫০ কোটি টাকা সেখানে লগ্নি করা হয়েছে। তবে গোয়ার ওই হোটেল গ্রুপকে চিঠি দিয়ে তলব করা হয়েছে। কুন্তল ঘোষ কয়েক কোটি টাকা ত্রিপুরার চা–বাগানেও বিনিয়োগ করেছেন বলে তথ্য হাতে পেয়েছে ইডি। ইডির দাবি, কুন্তল–শান্তনু ভিন রাজ্যে হোটেল ব্যবসা এবং চা বাগানে বিপুল টাকা বিনিয়োগ করেছেন। মূলত ত্রিপুরা–গোয়াতে ব্যবসায় টাকা খাটানো হয়েছে। এই তথ্যের ভিত্তিতে ইতিমধ্যেই কুন্তল–শান্তনুকে পৃথকভাবে জেরা করেন তদন্ত🎃কারীরা। কিন্তু তাঁরা দুজনেই অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।