এবার সিবিআইয়ের এক্তিয়ারে থাকা নিয়োগ দুর্নীতির তদন্ত নিয়ে আদালতে প্রশ্ন তুলে EDকে অকর্মণ্য প্রমাণের চেষ্টা করল নিয়োগ দুর্নীতিতে জেলবন্দি তৃণমূল বিধায়ক তথা প্রাথমিক শিক্ষা সংসদের প্রাক্তন সভাপতি মানিক ভট্টাচার্য। শনিবার আদালতে সে দাবি করে, প্রাথমিকে যে ৩২৫ জন ফেল করা প্রার্থীকে নিয়োগের অভিযোগ উঠেছে সেই সংক্রান্ত কোনও নথি নেই ED আধিকারিকদের কাছে। ওই প্রার্থীরা যে সত্যিই ফেল করেছেন তা আদালতে ইডিকে প্রমাণ করতে হবে বলে দাবি জানিয়েছে মানিক। পালটা ইডির দাবি, দুর্নীতি কী ভাবে হয়েছে তা তদন্ত করার দায়িত্ব তাদের নয়। দুর্নীতির ᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚটাকা কোথায় গিয়েছে সেটা খুঁজে দেখার দায়িত্ব তাদের। এজন্য সিবিআইয়ের দেওয়া তথ্যের ভিত💙্তিতে তদন্ত করছে তারা।
আরও পড়ুন: কাকভোরে বিস্ফ🅰োরণ, উড়ে গেল গয়নার দোকানের শাটার, ভিতরে🐲 কী চলছিল?
পড়তে থাকুন: হিন্দুদের থেকে নেওয়া জরিমানার বখরা নিয়ে বিবাদে আক্রান্ত TMC-র দ🍰ুষ্কৃতীকে দেখতে হাসপাতালে গেলেন দিলীপ
ভুয়োদের ফল দেখাতে হবে, আবদার মানিকের
মানিকের আইনজীবী এদিন আদালতে বলেন, প্রাথমিকে ৩২৫ জন ফেল করা প্রার্থীকে টাকার বিনিময়ে নিয়োগ দিয়েছেন মানিক ভট্টাচার্য বলে🎃 ইডি অভিযোগ করেছেন। প্রত্যেক প্রার্থীর কাছ থেকে ১ লক্ষ টাকা করে মানিক নিয়েছে বলেও দাবি করেছে তারা। এমনকী ১৬,৫০০ জনের প্যানেলে ওই ফেল করা প্রার্থীদের নাম রয়েছে বলেও তারা জানিয়েছে। তাহলে সেই ৩২৫ জনের রেজ🃏াল্ট দেখাক ইডি।
আরও পড়ুন: সাত দি🔯নে ৩ বার TMCর হামলার মুখে অধীর, ꧑মমতাকে বললেন, রক্তচক্ষু অন্য কাউকে দেখাবেন
এই দায় আমাদের নয়, আদালতে জানাল ED
পালটা ইডির আইনজ🍒ীবী বলেন, কী ভাবে দুর্নীতি হয়েছে তার তদন্তের দায়িত্ব ইডির নয়। ইডি শুধুমাত্র আর্থিক লেনদেনের তদন্ত করে। দুর্নীতি কী ভাবে হয়েছে তা খতিয়ে দেখার দায়িত্ব সিবিআইয়ের। সিবিআই-ই তাদের এই তথ্য দিয়েছে। এছাড়া এখনো পর্যন্ত ৭ কোটি বেআইনি টাকার হদিশ পেয়েছে ইডি। এর পর মানিক বিচারককে বলে, ‘আমার ꦕআবেদন, সত্যিটা খুঁজে বার করা হোক।’
আদালত থেকে থেকে বেরনোর সময় মানিক সংবাদমাধ্যমকে বলে𝔉, ‘কাদের বেআইনি ভাবে নিয়োগ করেছি তাদের তালিকা দেখাতে পারছে না ইডি। ওরা ক🍨োনও তদন্তই করেনি।’