তিন ইডি কর্তার বিরুদ্ধে মানহানির অভিযোগ এনে নিম্ন আদালতে মামলা করেছিলেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। অভিষেককে নিয়ে ইডির এক কর্তা ও কলকাতার এক ব্যবসায়ী কথোপকথন প্রসঙ্গেই মামলা হয়েছিল♔। ইডি কর্তাদের কণ্ঠস্বরের নমুনা সংগ্রহের অনুরোধও করেছিলেন আদালতে। কিন্তু উচ্চ আদালতে বড় ধাক্কা খেল অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের সেই মামলা। ইডির পক্ষেই কার্যত রায় দিল আদালত। অভিষেকের করা মামলার বিরুদ্ধে উচ্চ আদালতের দ্বারস্থ হয়েছিলেন ইডির কর্তারা। শুক্রবার তদন্তকারী তিন ইডি কর্তাকে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, আপাতত কণ্ঠস্বরের নমুনা দিতে তাঁদের আর কলকাতা পুলিশের কাছে যেতে হবে না।
ঠিক কী নিয়ে মামলাটি হয়েছিল? সূত্রের খবর, ২০ജ২১ সালে একটি জাতীয় সং🌜বাদ মাধ্যমে ইডির এক কর্তা ও এক ব্যবসায়ীর কথোপকথন বলে সম্প্রচারিত হয়। সেখানে শোনা যায় কয়লা খাদানের টাকা আসে অভিষেকের কাছে। এই অডিও নিয়ে আপত্তি তুলে আদালতে মানহানির মামলা করেছিলেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি স𝓰্পষ্টতই জানিয়ে দেন, এই অডিওর মাধ্যমে তাঁর সম্মানহানি হয়েছে। তাঁর সম্মানহানি করার জন্যই এই অডিও বার্তা তৈরি করে প্রকাশ করা হয়েছে বলেও তিনি আদালতে জানিয়েছিলেন। তাঁর মামলার বিরুদ্ধে পালটা উচ্চ আদালতে গিয়েছিল ইডি। আর স🌼েই মামলার জেরে এবার অস্বস্তি কিছুটা বাড়ল অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের। আর সেক্ষেত্রে আদালতের রায়ে স্বস্তি পেলেন ইডি কর্তারা। শুক্রবার কলকাতা হাই কোর্টের বিচারপতি জয় সেনগুপ্তের একক বেঞ্চ তাঁদের জানিয়ে দেন, আপাতত জুলাই মাস পর্যন্ত কণ্ঠস্বরের নমুনা দিতে যাওয়ার প্রয়োজন নেই। কারণ জুলাই মাস পর্যন্ত অভিষেকের করা মামলায় স্থগিতাদেশ থাকছে।