মিড ডে মিল নিয়ে ১০০ কোটি টাকার দুর্নীতির অভিযোগকে রাজনৈতিক প্রতিহিংসামূলক বলে মন্তব্♊য করলেন শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু। তিনি এই রিপোর্ট তৈরি হয়েছে একপℱেশে ভাবে। প্রকল্পের যৌথ পর্যালোচনা হলেও এতে রাখা হয়নি রাজ্যের কোনও প্রতিনিধিকে। একে কেন্দ্রের দ্বিচারিতা বলে মন্তব্য করেছেন তিনি।
গতবছর এপ্রিল থেকে সেপ্টেম্বরের⛄ মধ্যে মিড ডে মিলের ভুল সংখ্যা দেখিয়ে কারচুপি করা হয়েছে। সংবাদসংস্থা পিটিআই-এর মাধ্যমে কেন্দ্রের এই প্রকাশ্যে 🥃আসতে জোর চর্চা শুরু হয় রাজ্য রাজনীতি। সরব হন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু আধিকারী। শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু এই অভিযোগ প্রসঙ্গে কেন্দ্রের ভূমিকা নিয়ে সরব হন। তিনি টুইটে লেখেন, 'মিড ডে মিল নিয়ে দ্বিচারিতা করছে কেন্দ্রীয় সরকার। কেন্দ্রীয় শিক্ষা মন্ত্রকের যৌথ পর্যালোচনা প্রকল্পে (জয়েন্ট রিভিউ মিশন)-এ রাজ্য সরকারের একমাত্র প্রতিনিধি, কুকড মিড ডে মিল-এর অধিকর্তার সই ছাড়াই রিপোর্টটি জমা পড়েছে। সেই রিপোর্টটি রাজ্য সরকারের প্রতিনিধিকে দেখানো পর্যন্ত হয়নি। তাহলে যৌথ পর্যালোচনা কমিটির 'যৌথ'তা-টা কোথায়? কাজেই এটা তো পরিস্কার যে রাজ্য সরকারের বক্তব্য ওই রিপোর্টে যথাযথ ভাবে স্থান পায়নি।'
এ নিয়ে কেন্দ্রীয় যৌথ পর্যালোচনা কমিটির 🍰চেয়াম্যানকে একটি চিঠিও দেওয়া হয় রাজ্য সরকারের তরফে।
শিক্ষামন্ত্রী আরও লিখেছেন,'০২১-২০২২ অর্থবর্ষের যে অডিট করেছে ক্যাগ, ꦡতাতে এমন কিছুর উল্লেখ নেই। তবে রাজ্যকে যুক্ত করা হোক বা না হোক, রাজ্যের প্রতিনিধির সই থাকুক বা না থাকুক, এ নিয়ে বাংলার তরফে জবাব পাঠানো হবে বলে জানিয়েছেন ব্রাত্য। ' এ প্রসঙ্গে তাঁর আরও সংযোজন,'বাংলার ১২ কোটি ছাত্রছাত্রীদের মধ্যে ১.২ কোটি ছাত্রছাত্রীকে মিড ডে মিল পরিষেবা দেয়--যไার অডিট আবার রাজ্য জুড়ে ক্যাগ করছে। কাজেই তাদের রিপোর্টের অপেক্ষায় থাকা যাক '