কাঞ্চনজঙ্ঘা ট্রেন দুর্ঘটনার জের। এবার শিয়ালদা রেল ডিভিশন টিএ ৯১২ অর্থাৎ কাগজের মাধ্যমে রেল চালানোর সেই পুরানো নিয়মকে আপাতত সাময়িক বাতিল করে দিল। কোথাও লাল সিগন্যাল থাকলে এই কাগজের মেমো দিয়ে সেখানে ট্রেন চালানোর ব্যাপারে অনু♋মতি দিতে পারতেন স্টেশন মাস্টার। শিয়ালদা ডিভিশনের সিনিয়র ডিভিশনাল অপারেশনাল ম্যানেজার( পূর্ব রেল) একটি চিঠিতে জানিয়েছেন, জিএম পিসিএও মিটিংয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে পরবর্তী নির্দেশ না আসা পর্যন্ত টিএ ৯১২র নিয়মটা স্থগিত করা হল।
সংশ্লিষ্ট সকলকে এই নিয়ম মেনে চꦚলতে হবে। কোথাও যদি এই নিয়মের লঙ্ঘন করা হয় তবে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
প্রাথমিকভাবে জানা গিয়েছে কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেসে যেদিন দুর্ঘটনা ঘটে সেদিন ভোর ৫টা ৫০ মিনিট থেকে রানিপাত্র ও ছত্তরহাট স্টেশনের মাঝে সিগন্যাল খারাপ ছিল। এরপর স্টেশন মাস্টার ৯টা বিকল সিগন্যাল পার হওয়ার জন্য এই♏ লিখিত মেমো ইস্যু করেছিলেন।&nꦕbsp;
এদিকে দুর্ঘটনার পরেই রেলওয়ে বো🐓র্ড ও লোকো পাইলট ইউনিয়নের মধ্য়ে সংঘাত চরমে ওঠে। পিটিআই সূত্রে খবর, এই মেমো বাতিলের অর্থ হল কোথাও একটা ভ🐟ুল ছিল। বলেছেন এক লোকো ইনস্পেক্টর।
অন্যদিকে অভিযোগ দায়েরকে কেন্দ্র করে ইতিমধ্যেই নানা চর্চা শুরু হয়েছে। সোমবার অসম ও ওড়িশার মধ্যে😼 চলাচলকারী মালবাহী ট্রেনটি নিউ জলপাইগুড়ির কাছে শিয়ালদহগামী কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেসের পিছনে ধাক্কা মারে, যার ফলে যাত্রীবাহী ট্রেনের চারটি বগি - দুটি পার্সেল ভ্যান, একটি গার্ড কোচ এবং একটি সাধারণ বগি ক্ষতিগ্রস্থ হয় এবং লাইনচ্যুত হয়।