মামার বাড়িতে ঘুরতে এসেছিলেন মহম্মদ সরফরাজ। কিন্তু ঘুরতে এসে যে এমন অไভিজ্ঞতা হবে, ভাবতেও পারেনি মহম্মদ সরফরাজ। কলকাতা পুলিশের সশস্ত্র বাহিনীর কনস্টেবল চড়ুপ লেপচার গুলি তার দিকেও ছুটে এসেছিল। কিন্তু অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচে যায় সে। জ্ঞান যখন ফিরল তখন সে এসএসকেএমের ট্রমা কেয়ার꧙ সেন্টারে।
বিহারের ছেলে মহম্মদ সরফরাজ দ্বাদশ শ্রেণির পরীক্ষা দꦕিয়ে মাত্র চার দিন আগে কলকাতায় মামার বাড়িতে এসেছিল। সরফরাজের পরিবারের সদস্যদের মতে, মামার বাড়ি আলিমুদ্দিন স্ট্রিট থেকে পার্ক সার্কাসে এক বন্ধুর সঙ্গে দেখা করতে যাচ্ছিল সরফরাজ। তখনই কনস্টেবল চড়ুপ লেপচার মুখোমুখি হয়ে যায় সে। সরফরাজকে লক্ষ্য করে গুলি চালায় কলকাতা পুলিশের ওই কনস্টেবল। জানা যায়, কপাল জোরে গুলিটি লক্ষ্যভ্রষ্ট হয়। গুলিটি লাগে 🍃একটি গাড়ির গায়ে। বারুদের আগুনে সরফরাজের বাঁ হাতে আঘাত লাগে। এরপর প্রাণ হাতে করে বন্ধুর গ্যারেজে ঢুকে জ্ঞান হারিয়ে ফেলে সরফরাজ।
সঙ্গে সঙ্গে বন্ধুরা তাঁকে প্রথমে ন্যাশনাল 𒁏মেডিক্যাল কলেজে নিয়ে যায়। সেখান থেকে তাঁকে এসএসকেএম হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। চোট গুরুতর না হওয়ায় শুক্রবার সন্ধ্যায় সরফরাজকে হাসপ🦂াতাল থেকে ছেড়ে দেওয়া হয়। উল্লেখ্য, কলকাতা পুলিশের ওই কনস্টেবলের গুলিতেই রিমা সিং নামে হাওড়ার এক বাসিন্দা প্রাণ হারায়। গুলিতে আহত হয়েছিলেন মহম্মদ বসির আলম নামে এক ব্যক্তি।