দল সমস্ত পদ থেকে ইতিমধ্যেই সরিয়ে দিয়েছে পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে। মন্ত্রিত্ব থেকেও সরিয়ে দেওয়া হয়েছে ৭২ বছর বয়সী পার্থকে। শেষ পর্যন্ত পড়ে রয়েছে তার বিধায়ক পদ। সূত্রের খবর এবার সেই পদও ছাড়তে চান পার্থ। মূলত প্রভাবশালী তকমা সরিয়ে একেবারে সাধারণ মানুষ হয়ে যেতে চান পার্থ চট্টোপাধ্যায়। কিন্তু এখানেই প্রশ্ন বিধায়ক পদ ছাড়লেই কি তার বিরুদ্ধে ওঠা সমস্ত অভিযোগ ম🎉ুছে যাবে?
সূত্রের𓃲 খবর, শুক্রবার ব্যাঙ্কশাল কোর্টে পার্থ ও অর্পিতার মামলার শুনানি হচ্ছে। সেখানে শুনানি চলাকালীন পার্থর আইনজীবী দাবি করেন, তাঁর মক্কেল বিধায়ক পদ থেকে ইস্তফা দেওয়ার কথা ভাবছেন। তি𓂃নি এখন সাধারণ মানুষ। এমনটাই তাঁর মনোভাব। তিনি পালানোর মানুষ নন। এমনটাই দাবি করেছেন পার্থ চট্টোপাধ্য়ায়ের আইনজীবী। পার্থর জামিনের জন্যও আবেদন করা হয় এদিন।
পার্থর আইনজীবী জানিয়েছেন, পার্থ চট্টোপাধ্যায় সরাসরি কিছু জানাননি। তবে বিধায়ক পদ ছাড়ার মনোভাব দেখে ইস্তফা দেওয়ার কথা আদালতে জানিয়েছি। তবে সমস্ত নথি ভুয়ো বলেও💧 জানিয়েছেন তাঁর আইনজীবী।
সূত্রের খবর ইডির তরফে দাবি করা হয়েছে, পার্থ চট্টোপাধ্যায় প্রভাবশালী। তিনি জামিন পেলে তদন্ত প্রক্রিয়াকে প্রভাবিত করতে পারেন। অন্যদিকে পার্থর আইনজীবীর দাবি, প্রভাবশালীর কথা বলা হচ্ছে। কিন্তু তিনি মন্ত্রীও নন। যদি প্রয়োজন হয় ত🌠বে বিধায়ক পদ থেকে পদত্যাগ করতে পারে✱ন। এনিয়েই জোরালো সওয়াল আদালতে।
তবে সূত্রের খবর, ইতিমধ্য়েই একাধিক নথি এসেছে ইডির হাতে। অপা ইউটিলিটি সার্ভিস꧙ের বাইরেও হাতে এসেছে একাধিক নথি। ২০১২ সালের একটি অর্পিতা ও পার্থর মধ্যে যৌথ অংশীদারিত্বের কথা জানা গিয়েছে। তবে সূত্রের খবর জেরায় ইতিমধ্যেই অর্পিতার সঙ্গে ঘনিষ্ঠতার কথা সেভাবে মানতে চাননি পার্থ । টাকা তার নয় বলেও তিনি ফের দাবি করেছেন।