বিধাননগরে কঙ্কাল উদ্ধার কাণ্ডে চাঞ্চল্যকর দাবি পুলিশের। বিধাননগর কমিশনারেটের গোয়েন্দাদেরও দাবি, ২৫ বছর বয়সী যুবক অর্জুন মহেনসারিয়াকে খুন করে বাড়ির ভিতরেই হলঘরে দাহ করা হয়েছিল। তন্ত্রসাধনার জন্য একাজ করা হয়ে থাকতে পারে বলꦯে অনুমান তাঁদের।
বলে রাখি, গত বৃহস্পতিবার বিধাননগরের এজে ব্লকের একটি বাড়ি থেকে উদ্ধার হয় মানুষের হাড়গোড়। বাড়ির মা𓆏লিক অনিল মহেনসারিয়ার অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিশি তল্লাশিতে হাড়গোড় মেলে। এর পর তদন্তে নেমে পুলিশ অনিলবাবুর স্ত্রী গীতা মহেনসারিয়া ও ছোট ছেলে বিদুরকে গ্রেফতার করে পুলিশ।
পুলিশের দাবি, বড় ছেলে অর্জুনকে খুন করে বাড়িতেই দেহ দাহ করেছেন মা ও অন্যান্যরা। ফরেন্সিক পরীক্ষায় তার প্রমাণও মিলেছে। বাড়ি থেকে মিলেছে কাঠকয়লা, কর্পুর ও ঘুঁটে। এই সব উপাদান দিয়েই অর🐽্জুনের দেহ দাহ করা হয় বলে অভিযোগ।
গোয়েন্দাদের আরও দাবি,ꦿ বাড়ির ২ জায়গায় রক্তের দাগ পেয়েছেন তাঁরা। খুনের পর অর্জুনের দেহ প্রথমে একটি চেয়ারে বসিয়ে দাহ করার চেষ্টা হয়। গন্ধ ঢাকতে ব্যবহার করা হয় ঘি-কর্পুরের মতো উপাদান।
নিহতের বাবা অনিলবাবুর দাবি, স্ত্রীর সঙ্গে বিবাদের জেরে বেশ কিছুদিন রাজারহাটে আলাদা একটি ফ্ল্যাটে থাকছিলেন তিনি। বড় ছেলের সঙ্গে .যোগাযোগ করতে না পেরে সম্প্রতি পুলিশে নিখোঁজ ডায়েরি করেন অনিলব🍸াবু। তার পরই তদন্তে নেমে চাঞ্চল্যকর তথ্য পায় পুলিশ।