আরজি করের ঘটনার ৫৮ দিনের মাথায় ৪৫ পাতার চার্জশিট জমা দিচ্ছে সিব🥂িআই। সূত্রের খবর, সেই চার্জশিটে কেবলমাত্র সঞ্জয় রায়ের নাম রয়েছে। সে মূল অভিযুক্ত। সেখানে সন্দীপ ঘোষের নাম নেই বলেই খবর। টালা থানার প্রাক্তন ওসির নামও এই চার্জশিটে অভিযুক্ত হিসাবে নেই। গত ১০ অগস্ট সঞ্জয় রায়কে গ্রেফতার করেছিল কলকাতা পুলিশ। তারপর সেই সঞ্জয়কে সিবিআইয়ের হাতে তুলে দেওয়া হয়।
এবার এই চার্জশিটের প্রসঙ্গ♒ উল্লেখ করে জুনিয়র ডাক্তারদের খোঁচা দিলেন কুণাল ঘোষ। কুণাল এক্স হ্যান্ডেলে লিখেছেন, আরজি কর, যাঁরা সিবিআই চেয়েছিলেন দেখুন মূল ধর্ষণ, খুনের মামলায় তারা শুধু সঞ্জয় রাইয়ের নামে চার্জশিট দিল, যাকে ২৪ ঘণ্টার মধ্য়ে গ্রেফতার করেছিল কলকাতা পুলিশ♏। তদন্ত চলুক। ডাক্তারদের গোষ্ঠী রাজনীতির নাটক, নানা গল্প চলবে। হয়তো পরে অন্য নাম জুড়বে। মানুন কলকাতা পুলিশ ঠিক পথেই ছিল। লিখেছেন কুণাল।
তবে ডাক্তারদের গোষ🍨্ঠী রাজনীতির▨ নাটক, নানা গল্পের কথা উল্লেখ করে কি চিকিৎসকদের প্রতিবাদ আন্দোলনকেই উপহাস করলেন কুণাল?
৫৭জন সাক্ষীর নাম উল্লেখ করা হয়েছে এই চার্জশ♚িটে। যারা সেদিন সঞ্জয় রায়কে দেখেছিল তাদের সঙ্গে কথা বলেছিল সিবিআই। তাদের সঙ্গে কথা বলেই প্রাথমিক চার্জশিট আদালতে দাখিল করল সিবিআই।
এদিকে এই সঞ্জয় রায়কে আগেই গ্রেফতার করেছিল কলকাতা পুলিশ। সিসি ক্যামেরার ফ🐼ুটেজ দেখে তাকে গ্রেফতার করা হয়েছিল। সে পেশায় ছিল সিভিক ভলান্টিয়ার। কলকাতা পুলিশের সি🃏ভিক ভলান্টিয়ার। সেই সিভিক ভলান্টিয়ারের বিরুদ্ধেই এবার ভয়াবহ অভিযোগ।
এদিকে তৃণমূলের পক্ষ থেকে আগেই দাবি করা হয়েছিল কলকাতা পুলিশ ঠিক পথেই চলছে। তবে সঞ্জয় রায়ের নামই কেবলমাত্র চার্জশিটে থাকার জেরে এটা বোঝা যাচ্ছে যে ღসম্ভবত এই ঘটনায় সঞ্জয় রায় একাই জড়িত।
তবে এবার প্রশ্ন সঞ্জয় রায়ের এত দাপট হল কীভাবে? ক⛎াদের প্রশয়ে সঞ্জয় এভাবে সেমিনার রুমে গিয়ে এক ঘুমন্ত তরুণী চিকিৎসককে ধর্ষণ করার সাহস পেল? হাসপাতালে🦩র অন্যান্য নিরাপত্তারক্ষীরা কোথায় ছিলেন?
এদিকে তরুণী চিকিৎসক খুনের পরে নানা অভিযোগ উঠতে থাকে। এই ধর্ষণ ও খুনের পেছনে আর কারা রয়েছে তা নিয়ে নানা চর্চা হয়েছিল। তবে এবার চার্জশ☂িটে গণধর্ষণের কোনও উল্লেখ করেনি সিবিআই। সেক্ষেত্রে কেবলমাত্র সঞ্জয়কেই মূল অভিযুক্ত বলে উল্লেখ করা হয়েছে।
তবে জুনিয়র ডাক্তাররা জানিয়েছেন, সিবিআই প্রাথমিক চার্জশিট দিয়েছে বলে🌊 জানতে পেরেছি। এনিয়ে আমরা কোনও মন্তব্য করব না।