সোমবার গোটা বাংলার নজর ছিল সুপ্রিম কোর্টের দিকে𓃲। কী হয় কী হয়!। এদিনই ছিল চাকরিহারাদের ভবিষ্যৎ নির্ধারণের মামলার শুনানꦬি।
২০১৬ সালের পুরো প্যানেল বাতিলের নির্দেশ🐽 আপাতত বহাল থাকল সুপ্রিম কোর্টে। অতিরিক্ত শূন্যপদ নিয়ে সিবিআই তদন্তে স্থগিতাদেশ দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট। রায়ের একটা অংশ ছাড়া বাকি অংশে স্থগিতাদেশ দেয়নি সুপ্রিম কোর্ট।
এবার সুপ্রিম কোর্টের এই পদক্ষেপের পরে কুণাল ঘোষ এক্স হ্যান্ডেলে লিখেছেন,' SSC মামলা। SC-এ CBI তদন্ত আপাতত স্থগিত। পরবর্তী শুনানি স্ꦫথগিত। এখানে দ্বিচারি🎃তা করছেন বিরোধী দল। বাম আইনজীবীরা। মুখে বলছেন যোগ্যদের চাকরি হোক। তৃণমূল ভুল সংশোধন করে যোগ্যদের চাকরির পক্ষে। বিরোধীরা সব আটকে রাজনীতি করতে চায়।' লিখেছেন তৃণমূল নেতা কুণাল ঘোষ।
কিন্তু এবার প্রশ্ন উঠছে, ২০১৬ সালের প্যানেল। দিনের পর দিন অযোগ্যরা চাকরি করে গেলেন। তখন কেন এই ভুল ধরা পড়ল না? কেন সেই ভুল সংশোধন করা হল না? প্রশ্ন সাধারণ মানুষের। এত বড় অপরাধকে যারা ভুল বলে চালিয়ে দিতে চাইছে 😼তারা কি আসলে কাউকে আড়াল করতে চাইছে? প্রশ্ন সাধারণ মানু🐈ষের।
এদিকে এদিন সুপ্রিম কোর্টের রায়ের দিকে নজর ছিল বিভিন্ন মহলের। দিনের শেষে জানা যায় যে আপাতত কলকাতা হাই কোর্টের রায়ে স্থগিতাদেশ দেয়নি শীর্ষ আদালত। এই মামলার পরবর্তী শুনানি হবে আগামী সোমবার। সুপার 🐼নিউমেরিক পোস্ট তৈরি নিয়ে মন্ত্রিসভার সদস্যের বিরুদ্ধে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছিল কলকাতা হাই কোর্ট। সেই নির্দেশিকায়ꦿ আজ স্থগিতাদেশ দিল শীর্ষ আদালত।
এর আগে কলকাতা হাই কোর্টের তরফ থেকে বলা হয়েছিল, বাড়তি পোস্ট তৈরির তদন্ত করবে স🍸িবিআই। প্রয়োজনে যে কাউকে তদন্তকারীরা ডাকতে পারবে বলেও জানিয়েছিল উচ্চ আদালত। সেই নির্দেশিকায় আজ সুপ্রিম কোর্ট স্থগিতাদেশ দেওয়ায় কিছুটা হলেও স্বস্তি পেল রাজ্য সরকার।
কার্যত সেই স্থগিতাদেশের প্রসঙ্গ তুলে ধরেছেন কুণাল ঘোষ।তবে অনেকেরই মতে যোগ্যদের যাতে চাকরি থাকে সেটা সকলেই চান। কিন্তু তা বলে অযোগ্যরা দিনের পর দিন ধরে চাকরি করে যাবে এটা কী করে সম্ভব? কে যোগ্য আর কে যোগ্য নয় সেটা আলাদা করার ক্ষেত্রে কমিশন কেন এখনও ব্যবস্থা নেয়নি, কেন ওএমআর শিট নেই বলে দাবি🧔 করা হচ্ছে তা নিয়েও প্রশ্ন উঠছে।