রাজ্যে ফের করোনা সংক্রমণ ঊর্ধমুখী। এই পরিস্থ🐻িতিতে সরকারের তরফে রেস্তোরাঁ খুলে রাখার উপরে ফের বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়েছে। বিধিনিষেধ চালু হওয়ায় সতর্ক হয়ে প🔜ড়েছেন অনেক রেস্তোরাঁর মালিকরাই। অনেকে আবার প্রশ্ন তুলেছেন, সত্যিই কি সব রেস্তোরাঁয় সরকারি এই বিধিনিষেধ মেনে চলা হচ্ছে?
সম্প্রতি রাজ্য সরকারের নির্দেশ অনুসারে, করোনা পরিস্থিতি বাড়তে থাকায় ৩১ অক্টোবর থেকে রাত ১১ টার মধ্যে রেস্তোরাঁ বন্ধ করে দেওয়ার কথা। সেইসঙ্গে রেস্তোরাঁয় ৩০ শতাংশ আসন খালি রাখারও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। সরকারের এই বিধি নিষেধ মেনে চলার ক্ষেত্রে সজাগ অনেক রেস্তোরাঁর মালিকরাই। শহরের একটি মলের জেনারেল ম্যবিশ্বাস জানান, রাত ১১ টার মধ্যে রেস্তোরাঁর ঝাঁপ বন্ধ করার ব্যাপারে সজাগ। হিসাব করেই শেষ অর্ডার নেওয়া বা লোক রেস্তোಌরাঁয় ঢোকানো চলছে।’ একাধিক রেস্তোরাঁ চেনের কর্ণধার দাবি করেন, ‘সব করোনা বিধি মেনে চলা হচ্ছে। শেষ অর্ডার তাড়াতাড়ি নিতে হচ্ছে বলে দুপুরের পরে সন্ধ্যায় রেস্তোরাঁ খোলার সময়ে এগিয়ে আনা হয়েছে। দুটি ডোজ নেওয়া থাকলেও অনেককেই আমাদের বোঝাতে হচ্ছে, রেস্তোরাঁয় অর্ধেক বেশি টেবিলে কাউকে বসানো যাবে না।’
এদিকে সরকারের এই বিধিনিষেধ মানা নিয়েই অনেকেই এখন থেকে প্রশ্ন তুলতে শুরু করেছে। তাঁদের মতে, বাইপাসের ধারে অনেক রেস্তোরাঁ ও পানশালাকে সময়মতো বন্ধ করা হচ্ছে না। তবে অ❀নেক রেস্তোরাঁর মালিকরাই জানিয়েছেন, পুলিশ এসে তাঁদের বুঝিয়ে গিয়েছেন। কখন রেস্তোরাঁ বন্ধ করতে হবে, কীভাবে করোনা বিধি মেনে তাঁদের চলতে হবে, এই সব বিষয়েই তাঁদের সতর্ক করা হয়েছে। তবে অনেকেরই মতে, এবারে পুজোর সময়ে তাঁদের ব্যবসা ২০১৯ সালের থেকেও বেশি হয়েছে। পুজোয় এবারে প্রচুর মানুষ রেস্তোরাঁয় খেতে এসেছেন। তবে পুজোর পরে করোনা পরিস্থিতির কথা মাথায় রেখেই তাঁদের এবারে চলতে হচ্ছে।