জুনিয়র ডাক্তাররা নতুন করে কর্মবিরতি শুরু করলেও কাজ করে চলেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্🦹যোপাধ্যায়। জুনিয়র ডাক্তারদের যেসব দাবি মেনে নিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী সেই মতো কাজও করে চলেছেন। নিরাপত্তার স্বার্থে তদন্ত কমিটি গঠন করেছেন তিনি। আর এবার মুখ্যমন্ত্রীর ঘোষণা মতো নতুন করে রোগীকল্যাণ সমিতি গঠনের বিজ্ঞপ্তি জারি করল স্বাস্থ্য দফতর। এমনকী স্বাস্থ্য ক্ষেত্রে অভিযোগ খতিয়ে দেখতে গঠন করা হল ৭ সদস্যের কমিটি। রাজ্যের প্রত্যেকটি মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে নতুন করে রোগী কল্যাণ সমিতি গঠনের বিজ্ঞপ্তি জারি হয়েছে। অভিযোগ জানানোর জন্য গ্রিভ্যান্স সেলও খোলা হল।
ইতিমধ্যেই সব সরকারি হাসপাতালে সিসিটিভি বসতে শুরু করেছে। তবে কাজ এখনও শেষ হয়নি। স্বাস্থ্যভবন একটি পাঁচ সদস্যের কমিটি গঠন করেছে। তাঁরা তদন্ত করবেন ‘থ্রেট কালচার’ কারা করেন এবং যুক্ত কারা তা নিয়ে। ‘থ্রেট কালচার’ হাসপাতালে থাকা নিয়ে🌺 অভিযোগ করেছিলেন জুনিয়র ডাক্তাররা। সেক্ষেত্রে জুনিয়র ডাক্তারদের দ্বিতীয় দফার কর্মবিরতি নিয়ে মানুষের মনে ক্ষোভ তৈরি হতে শুরু করেছে। সুবিচারের আশায় কর্মবিরতি নাকি নেপথ্যে রাজনীতি? এই প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। মুখ্যমন্ত্রী আগেই ঘোষণা করেছিলেন, ‘রোগীকল্যাণ সমিতি ভেঙে দিয়েছি। সব প্রিন্সিপালরাই এখন রোগী কল্যাণ সমিতির চেয়ারম্যান হলেন। এবার তাঁদের ওখানে এমএসভিপি’র সদস্য থাকবে। একজন করে জুনিয়র ডাক্তার, একজন করে সিনিয়র ডাক্তার বা এইচ𝓀ওডি, সিস্টারের পক্ষ থেকে একজন এবং জনপ্রতিনিধি একজন থাকবে।’
আরও পড়ুন: বাংলায় কেন বন্যা হয়েছে? শ্রীভূমির উৎসব উদ্বোধনে গিয়ে ব্যাখ্যা করলেন মুখ্যমন্ত্রী