নিজেদের অবস্থানে অটল ছিলেন আর জি কর মেডিক্যাল কলেজের আন্দোলনকারী পড়ুয়া ডাক্তাররা। তাঁরা কাজে ফিরতে নারাজ। উলটে আমরণ অনশনের পথে হাঁটতে চলেছেন বলে খবর। এই পরিস্থিতিতে মঙ্গলবার বিভিন্ন ওয়ার্ড পরিদর্শন করেন ভারপ্রাপ্ত এমএসভিপি বিকাশ ঘোষ, হাসপাতালের ডেপুটি সুপার ত্রিদিপ মুস্তাফি, নার্সিং সুপার তৃষ্ণা সাহা এবং অ্যাসিস্ট্যান্ট সুপার পিয়ালী দাস। আর নির্দেশ দেওয়া হয় দু’ঘণ্টার মধ্যে পিজিটিদের কাজে যোগ দিতে হবে। তারপরই অর্থোপেডিকের পিজিটিরা কাজে যোগ দেন। সার্জারির ইউনিট ফোরের পিজিটিরাও কাজে যোগ দেন।যে অচলাবস্থা তৈরি হয়েছিল তা খানিকটা কেটে যায়। কারণ এখনও সবাই যোগ দেননি। এই পরিস্থিতিতে অচলাবস্থা কাটাতে আজ আর জি করের ৩৮টি বিভাগের বিভাগীয় প্রধানরা যান স্বাস্থ্যভবনে। দ্রুত জট কাটাতে সেখানে বৈঠক হয়। বৈঠক করেন স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিকর্তা দেবাশিস ভট্টাচার্য এবং স্বাস্থ্য সচিব নারায়ণস্বরূপ নিগম। সেই বৈঠকে পিজিটিদের বিভাগীয় প্রধানদের এই বিষয়ে সক্রিয় হতে বলা হয়েছে। একই সঙ্গে পরিষেবা সচল রাখার জন্য পদক্ষেপও করতে বলা হয়। নিজেদের অবস্থানে অটল ছিলেন আর জি কর মেডিক্যাল কলেজের আন্দোলনকারী পড়ুয়া ডাক্তাররা। তাঁরা কাজে ফিরতে নারাজ। উলটে আমরণ অনশনের পথে হাঁটতে চলেছেন বলে খবর। এই পরিস্থিতিতে মঙ্গলবার বিভিন্ন ওয়ার্ড পরিদর্শন করেন ভারপ্রাপ্ত এমএসভিপি বিকাশ ঘোষ, হাসপাতালের ডেপুটি সুপার ত্রিদিপ মুস্তাফি, নার্সিং সুপার তৃষ্ণা সাহা এবং অ্যাসিস্ট্যান্ট সুপার পিয়ালী দাস। আর নির্দেশ দেওয়া হয় দু’ঘণ্টার মধ্যে পিজিটিদের কাজে যোগ দিতে হবে। তারপরই অর্থোপেডিকের পিজিটিরা কাজে যোগ দেন। সার্জারির ইউনিট ফোরের পিজিটিরাও কাজে যোগ দেন।যে অচলাবস্থা তৈরি হয়েছিল তা খানিকটা কেটে যায়। কারণ এখনও সবাই যোগ দেননি। এই পরিস্থিতিতে অচলাবস্থা কাটাতে আজ আর জি করের ৩৮টি বিভাগের বিভাগীয় প্রধানরা যান স্বাস্থ্যভবনে। দ্রুত জট কাটাতে সেখানে বৈঠক হয়। বৈঠক করেন স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিকর্তা দেবাশিস ভট্টাচার্য এবং স্বাস্থ্য সচিব নারায়ণস্বরূপ নিগম। সেই বৈঠকে পিজিটিদের বিভাগীয় প্রধানদের এই বিষয়ে সক্রিয় হতে বলা হয়েছে। একই সঙ্গে পরিষেবা সচল রাখার জন্য পদক্ষেপও করতে বলা হয়।|#+|মঙ্গলবার এই পরিস্থিতি নিয়ে আরও কড়া হল স্বাস্থ্যভবন। বলা হয়েছে, দু’ঘণ্টার মধ্যে কাজে যোগ দিতেই হবে। এই তথ্য পাঠানো হবে স্বাস্থ্যভবনে। জানা গিয়েছে, স্বাস্থ্য দফতরের স্পষ্ট নির্দেশ, আর জি কর হাসপাতাল থেকে রোগীদের আর স্থানান্তর করা যাবে না। যেভাবেই হোক আউটডোর পরিষেবা চালু করতেই হবে। রোগীর হয়রানি বরদাস্ত করা হবে না। কারা কাজে আসছেন, কারা কাজে যোগ দিচ্ছেন বা দিচ্ছেন না, সমস্ত রিপোর্ট আর জি কর কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে স্বাস্থ্যভবনকে জানাতে হবে।এই বিষয়ে আর জি কর হাসপাতালের ডিন অব স্টুডেন্টস প্রবীর মুখোপাধ্যায় বলেন, ‘এই মুহূর্তে সাড়ে চারশো পিজিটি’র মধ্যে দুই তৃতীয়াংশ কাজে ফিরেছেন।’ ডেপুটি সুপারের দাবি, হাসপাতালে পরিষেবা চালু হয়েছে। অস্ত্রোপচারও চলছে। এখানের অধ্যক্ষকের বিরুদ্ধেই ক্ষোভ তৈরি হয়েছে। আজ কাজ শুরু হলেও তা অব্যাহত থাকে কিনা সেটাই দেখার।