সঞ্জয় রায়। আরজি করে মহিলা চিকিৎসককে ধর্ষণ করে খুনের ঘটনায় পুলিশ গ্রেফতার করেছে তাকে। তবে তার অতীত জানলে চমকে যাবেন। তবে গ্রেফতার হওয়ার পরে সঞ্জয়ের প্রোফাইল বলতে চাননি পুলিশ🐈কর্তা। তবে সেই সঞ্জয়ের অতীত খুঁজে দেখল হিন্দুস্তান টাইমস বাংলা।
আরজি করের ভয়াবহ ঘটনার পর থেকে ঠান্ডা গলি কার্যত লোকের মুখে মুখে ফিরছে। আর সঞ্জয়কে শুধু পাড়ার লোকজনই নয়, বেপাড়ার লোকজনও সঞ্জয়কে চেনেন। তবে বেশিরভাগ জনের কাছেই মদ্যপ বলেই পরিচিত। একটা সময় বক্সিং করত। তবে স্থানীয়দের একাংশের দাবি, এলাকার বদনাম করেছে সঞ্জয়। ও যদি সত্যি এই ঘটনা🤡 ঘটিয়ে থাকে তবে তার কঠোর শাস্তি হোক। আর যদি ওর সঙ্গে কেউ জডিত থাকে তবে বড় 🍎মাথা যদি থাকে তবে তার নাম যেন বলে দেয় সঞ্জয়।
শম্ভুনাথ পন্ডিত স্ট্রিট লাগোয়া একটা গলি ভেতর দিকে চলে গিয়েছে। সেখান থেকে আরও সরু গলি। এটাই ঠান্ডা গলি। সেখানে একচিলতে ঘরে থাকত সঞ্জয়। ছোট থেকে এখানেই থাকত। এটা শম্ভূনাথ পণ্ডিতের পুরানো বাড়ি বলেই পরিচিত। তারই নীচের তলায় ঘর। তবে স্থানীয় এলাকায় বেশ পরিচিত মুখ সঞ্জয়। তবে বছর দেড়েক ধরে সেই সঞ্জয়কে বিশেষ আর꧋ দেখতে পেতেন না পাড়া প♔্রতিবেশীরা।
কেমন ছেলে ছিল সঞ্জয়?
তারই এক নিকট প্রতিবেশী মহিলা বলেন, রাতদিন মদ খেয়ে থাকত। বাইকে লেখা থাকত কলকাতা পুলিশ। সিভিল ড্রেসেই আ♚সত। রাত করে ফিরত। একের পর এক বিয়ে। একজনকে ছেড়ে ফের দ্বিতীয়জনকে বিয়ে করত। মদ আর বিয়ে ��করা দুটোই ছিল একেবারে নেশার মতো।
স্থানীয় এক ফাস্ট ফুড বিক্রেতা বলেন, অনেকদিন ধরেই এলাকায় দেখা যেত না সঞ্জয়কে। তবে শেষ দিকে পুলিশে চাকরি করত বলে শুনেছি। থাকত ব্যা♉রাকে। তবে সেটা কোথায় জানি না। পুলিশ লেখা বাইক নিয়ে আসত।
সঞ্জয়ের এক পুরনো♚ বন্ধু মুখ খুলেছেন হিন্দুস্তান টাইমস বাংলায়। তিনি বলেন, ইদানিং দেখা যেত না। তবে যখনই আসত মদ নিয়ে বসে যেত। পাড়ার লোকজন ওর এই স্বভাবের জন্য মিশত না। রাত করে এলাকায় দেখা যেত। ওর মদ খাওয়ার আলাদা কোনও ঠেকꦇ ছিল না। ফুটপাতেও মদ নিয়ে বসে যেত। ইদানিং একলাই মদ খেত। সেটা প্রকাশ্যে ফুটপাতে। কেউ বারন করার ছিল না।
অপর এক প্রতিবেশী বলেন, ওর পেছনে একাধিক লোকজন থাকতে পারে। কারণ ওর একার পক্ষে পুরো ঘটনা ঘটানো সম্ভব নয়। ওর পেছনে কে ছিল সেই নাম ও বলে দিক। 𒐪কারা কারা জড়িত সবার নাম ও বꦡলে দিক। এলাকার বদনাম করে দিয়েছে সঞ্জয়।