নার্সিংহোমগুলির বিরুদ্ধে নানা সময় নানা অভিযোগ ওঠে। একে তো নিয়মকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে নানা ধরনের বিল করা হয়। এম𒉰নকী স্বাস্থ্য় দফতরের কাছ থেকে অনুমতি নেওয়ার ক্ষেত্রেও নানা ধরনের টালবাহানা থাকে। পাশাপাশি এই নার্সিংহোমগুলি ক্লিনিকাল এস্টাব্লিশমেন্ট অ্যাক্টও মানছে না বলে অভিযোগ উঠেছে। তার জেরে এবার দক্ষিণ ২৪ পরগনার অন্তত ৪১টি নার্সিংহোমের বিরুদ্ধে বড়✤ অভিযোগ উঠছে। এবার সেই নার্সিংহোমগুলিকে শো-কজ করল মুখ্য় স্বাস্থ্য আধিকারিকের দফতর।
দক্ষিণ ২৪ পরগনার একাধিক নার্সিংহোমের বিরুদ্ধে 😼আগেই নানা ধরনের অভিযোগ উঠেছিল। মূলত নিয়ম না মেনেই সেখানে নার্সিংহোম চালান𒊎ো হচ্ছে বলে অভিযোগ। এর জেরেই এবার সেই নার্সিংহোমগুলির বিরুদ্ধে খোঁজখবর শুরু করে দিল জেলা স্বাস্থ্য দফতর।
মূলত একাধিক নিয়ম এই নার্সিংহোমগুলি মানছে না বলে খবর। আসলে নার্সিংহোম চালানোর ক্ষেত্রে ক্লিনিকাল এসটাব্লিশমেন্ট অ্যাক্ট মেনে চলতে হয়। কিন্তু এই নার্সিংহোমগুলির একাংশ এই অ্যাক্ট মানছে না বলে অভিযোগ উঠেছে। মূলত যে সমস্ত অভিযোগগুলি সামনে এসেছে তার মধ্য়ে অন্যতম হল কয়েকটি নার্সিংহোমে সিসিইউ করার ক্ষেত্রে যে সমস্ত নিয়মগুলি মানতে হয় সেটা তারা ♛মানছে না বলে খবর। একাধিক নার্সিংহোমের ক্ষেত্রে অগ্নি নির্বাপন ব্যবস্থা ঠিকঠাক করে মানা হচ্ছে না। তবে নার্সিংহোম অত্যন্ত সংবেদনশীল জায়গা। প্রচুর অসুস্থ মানুষ সেখানে থাকেন। যেকোনও সময় সেখানে বড় বিপদ হয়ে যেতে পারে। সেকারণে অগ্নিনির্বাপন বিধি মেনে চলার উপর বিশেষভাবে গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে।
পাশাপাশি নার্সিংহোমগুলি থেকে রোজই মেডিক্যাল বর্জ্য বের হয় প্রচুর পরিমাণে। কিন্তু সেই মেডিক্যাল বর্জ্যগুলি নির্দিষ্ট জায়গায় ফেলতে হবে। নির্দিষ্ট সংস্থার সঙ্গে নার্সিংহোমগুলির একটা চুক্তি থাকে। সেই চুক্তি মোতাবেক নার্সিংহোম থেকে বর্জ্যগুলিকে অন্যত্র নিয়ে যাওয়া হয়। যেখানে সেখানে মেডিক্যাল বর্জ্য ফেলা যায় না। এর জেরে সংক্রমণ ছড়াতে পারে। সেকারণে সতর্কতা অত্যন্ত দরকার। তবে ইতিমধ্য়েই স্বাস্থ্য় দফতরের কাছে খবর এসেছে যে একাধিক নার্সিংহোম এই নিয়♓ম নীতিগুলি মানছে না। সেকারণে এবার একেবারে ধরে ধরে সেই নার্সিংহোমগুলিকে শোকজ করা হয়েছে। তবে এবার নার্সিংহোমগুলি কী জবাব দেয় সেটাই দেখার। তবে সেই জবাব যদি সন্তোষজনক না হয় তাহলেই তাদের কালো তালিকাভুক্ত করা যেতে পারে।
তবে প্রশ্ন উঠছে স্বাস্থ𒅌্য দফতরের ꦐনিয়ম নীতির ফাঁক গলেই নানা ধরনের অনিয়ম করা হচ্ছে। মূলত স্বাস্থ্য দফতরের নজরদারির অভাবের জেরেই এসব করা হচ্ছে বলে অভিযোগ।