রাজ্য বাজেটে এবার চাষের জলের উপর কর পুরোপুরি মকুব করার সিদ্ধান্ত ঘোষণা করল রাজ্য সরকার। আজ, বুধবার🦹 রাজ্য বাজেটে অর্থমন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য এই সুবিধার কথা ঘোষণা করে জানান, এই কর মুকুবের ফলে কৃষকেরা উপকৃত💎 হবেন। আর চাষের জমির উপর খাজনা এবং অন্যান্য ফি আগেই প্রত্যাহার করেছিল রাজ্য সরকার। তবে এই ঘোষণার পাশাপাশি স্ট্যাম্প ডিউটির উপরও বড় ঘোষণা করা হয়েছে। রাজকোষে চাপ বাড়লেও এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে সাধারণ মানুষের দিকে তাকিয়ে।
এদিকে আবাসন শিল্পে অক্সিজেন জোগানো হয়েছে। বড় পদক্ষেপ নꦚিয়েছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার। এই স্ট্যাপ ডিউটির ছাড় মিলবে আগামী ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত। এ🤪ই সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছে আবাসন ক্ষেত্র। কারণ বাড়ি ক্রয়ের ক্ষেত্রে স্ট্যাম্প ডিউটির ২ শতাংশ এবং জমি–বাড়ির বাজার মূল্যের সার্কেল রেটের ১০ শতাংশ ছাড় আরও ৬ মাস বৃদ্ধির কথা ঘোষণা করা হল রাজ্য বাজেটে।তাই ২০২৩–২৪ আর্থিক বাজেটে এই ছাড় বড় প্রভাব ফেলবে আবাসন ক্ষেত্রে।
অন্যদিকে আজ জমি–বাড়ি বিক্রির ক💮্ষেত্রে স্ট্যাম্প ডিউটিতে চালু সুবিধা আরও ছয়মাস বহাল রাখার কথা জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য। বাড়ি–ঘর বিক্রির ক্ষেত্রে আর্থিক সুবিধা দিতে আগেই♎ রাজ্য সরকার স্ট্যাম্প ডিউটি💦র উপর দুই শতাংশ ছাড় এবং জমির বাজারমূল্যের উপর ১০ শতাংশ ছাড় দিয়েছিল। আর সেই সুবিধা চলতি আর্থিক বছরের মার্চ মাস পর্যন্ত বহাল ছিল। অর্থমন্ত্রী আজ বাজেটে ঘোষণা করেন, ওই সুবিধা আরও ছয় মাস বহাল রাখা হল।
বুধবার বিধানসভায় বাজেট পেশের সময় এই ঘোষণা করেন রাজ্যের স্বাধীন দায়িত্বপ্রাপ্ত অর্থমন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য। চলতি বছরের ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত এই ছাড় থাকবে। অর্থাৎ চলতি বছরের ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত এই সুবিধা ভোগ করতে পারবেন রাজ্যবাসী। এই সুবিধার ফলে জমি–বাড়ি কেনায় অনেকটা অর্থ সাশ্রয় হবে আম জনতার। করোনা আবহে সাধারণ মানুষকে কিছুটা সুরাহা দিতে ও আবাসন শিল্পকে ছাড় দিতে এই স্ট্যাম্প ডিউটি, সার্কেল রেটে ছাড়🐼 দিয়েছিল রাজ্য সরকার। অর্থ প্রতিমন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য বলেন, ‘রাজ্য সরকারের এই সিদ্ধান্তের ফলে করোনাভাইরাস পরবর্তী সময়ে রাজ্যে আবাসন শিল্পে জোয়ার এসেছে।’
এই খবরটি আপনি পড়তে পারেন HT App থেকেও। এবার HT App বাংলায়। HT App ডাউনলোড করার লিঙ্ক //htipad.onelink.me/277🌳p/p7me4aup