রাজ্য বিজেপিতে প্রশাসনিক অভিজ্𒈔ঞতাসম্পন্ন নেতার অভাব রয়েছে। তাই কেন্দ্রে পূর্ণমন্ত্রী হননি পশ্চিমবঙ্গের কোনও বিজেপি সাংসদ। কেন্দ🍷্রীয় শিক্ষা ও উত্তর – পূর্ব উন্নয়ন প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব নিয়ে এমনটাই জানালেন সুকান্ত মজুমদার। বুধবার সংবাদমাধ্যমকে তিনি বলেন, মোদী মন্ত্রিসভার প্রতিমন্ত্রীর গুরুত্ব পূর্ণমন্ত্রীর থেকে কিছু কম বলে আমার মনে হয় না।
আরও পড়ুন - দুর্নীতি করে 🍰টাকা দিয়ে যারা চাকরি পেয়েছে তাদের চাকরি ছাড়তেই হবে: সুকান্ত
পড়তে থাকুন - মম🐷তার ঔদ্ধত্যেই রাজ্যে থমকে বন্দর তৈরির কাজ: জাহাজ প্রতিমন্ত্রী শান্তনু ঠাকুর
বাংলা থেকে বিজেপি সরকারে এখনও কেউ পূর্ণমন্ত্রী হল না কেন? এই প্রশ্নের জবাবে সুকান্তবাবু বলেন, ‘সময় এলেই হবে। এটা তো অস্বীকার করার জায়গা নেই। সময় এলেই হবে। আমাদের মধ্যেও তো অভিজ্ঞতার অভাব রয়েছে। পশ্চিমবঙ্গ বিজেপিতে প্রশাসনিক অভিজ্ঞতা খুব কম লোকের রয়েছে। আমাদের কেউ কখনও রাজ্যেও মন্ত্রী হননি। আমার মতো একজন আনকোরা লোককে ২টো দফতরের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। শিক্ষা ও উত্তর-পূর্ব উন্নয়নের মতো ২টো গুরুত্বপূর্ণ দফতরের দায়িত্ব আমাকে দিয়েছেন। এর গুরুত্ব ক্যাবিনেট মন্ত্রীর থেকে কিছু কম বলে আমার মꦏনে হয় না। প্রধানমন্🌺ত্রীর মাথায় সব রয়েছে। সময় এলে উনি নিশ্চই পদক্ষেপ করবেন।’
তৃতীয় মোদী মন্ত্রিসভায় বাংলা ২ জন প্রতিমন্ত্রী পেয়েছে। কেন্দ্রীয় জাহাজ প্রতিমন্ত্রী হয়ে♚ছেন বনগাঁর সাংসদ শান্তনু ঠাকুর। কেন্দ্রীয় শিক্ষা ও উত্তর – পূর্ব উন্নয়ন প্রতিমন্ত্রী হয়েছেন সুকান্ত মজুমদার। এর পরই প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে, মোদী মন্ত্রিসভায় আজ পর্যন্ত কোনও পূর্ণ মন্ত্রী কেন পেল না বাংলা? এই প্রশ্ন তুলে বিজেপির বিরুদ্ধে পশ্চিমবঙ্গকে বঞ্চনার অভিযোগে সরব হয়েছে তৃণমূল। এমনকী বাজপেয়ী সরকারের জমানায় কৃষ্ণনগরের সাংসদ জলুবাবুকেও প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব নিয়েই সন্তুষ্ট থাকতে হয়েছিল।
আরও পড়ুন - অপহরণ, মারধর,🧔 হুমকিসহ একাধিক অভিযোগ, সোহমের বিরুদ্ধে আদালতে যাচ্ছে বিজেপি
তবে বঞ্চনার অভিযোগ মানতে নারাজ বিজেপি। তাদের দাবি, দলের অভিজ্ᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚঞতার অভাবের জন্য পশ্চিমবঙ্গ থেকে কেউ পূর্ণ মন্ত্রীর মর্যাদা পাননি𝔉।