নগরায়নের ছোঁয়া পড়ছে শহর ও 🐠শহরতলি লাগোয়া পঞ্চায়েত এলাকাগুলিতে। সেখানে একের পর এক গড়ে উঠছে বহুতল বাড়ি। অথচ নির্দিষ্ট নীতি না থাকার ফলে এই সমস্ত এলাকায় জঞ্জাল ফেলার ব্যবস্থা বা নিকাশি ব্যবস্থা ঠিকমতো গড়ে উঠছে না। ফলে সেই সমস্ত এলাকায় জল জমে ডেঙ্গির প্রাদুর্ভাব বাড়ছে। এই পরিস্থিতিতে পঞ্চায়েত ও পুর নগরোন্নয়ন দফতর একযোগে নতুন নীতি আনতে চলেছে। যদিও এই নীতি নিয়ে 🎶প্রশাসনিক স্তর থেকে এখনও পর্যন্ত নির্দিষ্ট ভাবে কিছু জানানো হয়নি। তবে নতুন এই নীতির নাম হতে চলেছে সেনি আরবান নীতি। অনেক প্রশাসনিক কর্তাই এই নীতিকে এই নামে অভিহিত করছেন।
‘ধাপার জম✃ি জবরদখল করা যাবে না’, কড়া হဣুঁশিয়ারি ফিরহাদ হাকিমের
কিছুদিন আগেই একটি সাংবাদিক সম্মেলনে 🅰সেমি আরবান এলাকা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছিলেন রাজ্যের পুর ও নগরোন্নয়ন মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম। সেই প্রসঙ্গে নতুন নীতি আনার কথা তিনি ইঙ্গিত দিয়েছিলেন। এরপর সদ্য সমাপ্ত বিধানসভা অধিবেশনে একাধিক প্রশ্নের উত্তরে ফিরহাদ হা🦂কিম এই নীতির কথা উল্লেখ করেন। এই নীতিতে যেমন জন পরিষেবা দিতে সরকার বাধ্য থাকবে তেমনি রাজ্য সরকারের রাজস্বও কিছুটা বাড়বে বলে মনে করা হচ্ছে। তাছাড়া এই নীতির ফলে উন্নয়ন হওয়া পঞ্চায়েত এলাকাগুলির আরও উন্নয়নের পাশাপাশি ডেঙ্গির মোকাবিলা করা সম্ভব হবে বলে জানা গিয়েছে।
রাজ্যে শহর ও শহরতলি লাগোয়া অনেক পঞ্চায়েত এলাকাই রয়েছে যেগুলিতে নগরায়নের ছাপ স্পষ্ট দেখা যায়। যার মধ্যে রয়েছে সোনারপুর রাজপুর পুরসভা এলাকা সংলগ্ন পঞ্চায়েত এলাকা। এছাড়াও বিধাননগর পুরনিগম এলাকা সংক্রান্ত পঞ্চায়েত এলাকায় বড় বড় আবাসন গড়ে উঠছে। কিন🅰্তু পর্যাপ্ত নীতির অভাবে সেগুলি বেশি দূষিত হচ্ছে🦂। এরকম চলতে থাকে আগামী দিনে তা বসবাসের অযোগ্য হয়ে যাবে। সেই কথা মাথায় রেখে নতুন নীতি আনতে চলেছে রাজ্য সরকার।