কোথায় কতটা বিনিয়োগ হল﷽, বিদেশ থেকে কতটা বিনিয়োগ এল এনিয়ে বার বারই শ্বেতপত্র প্রকাশের দাবি তুলেছেন বিরোধীরা। তবে সূত্রের খবর এনিয়ে এবার বড়⭕ পদক্ষেপ নিতে চলেছে রাজ্য। শিল্প ও বিনিয়োগ নিয়ে এবার শ্বেতপত্র প্রকাশ করতে চায় রাজ্য সরকার।
তবে শুধু স্পেন সফরে গিয়ে রাজ্য সরকার কতটা বিনিয়োগ টেনে আনতে পারল সেই ব্যাপারটা নয়। মূলত গত ১২ বছরে কতটা বিনিয়োগ হয়েছে তার খুল্লমখুল্লা রিপোর💦্ট সাধারণ মানুষের কাছে তুলে ধরা হতে পারে। সেই মতো সরকারের একাধিক দফতরকে এক্ষেত্রে সামিল করা হচ্ছে। কোথায় কতটা বিনিয়োগ হয়েছে, কতটা পাইপলাইনে রয়েছে সবটা খতিয়ে দেখতে চ🔥াইছে সরকার।
এখানেই শেষ নয়, বিভিন্ন সময়ে কর্মসংস্থান নিয়ে খোদ মুখ্যমন্ত্রী নানা বক্তব্য জানিয়েছিলেন। এনিয়ে বিরোধীরা কম কটাক্ষ করেনি। এবার কোথায় কতটা কর্মসংস্থান হল তার খতিয়ানও তুলে ধরতে চাইছে সরকার। মোটের উপর বাম শাসনের অবসানের পর থেকে রাজ্যে শিল্পে কোথায় কতটা এগিয়েছে তার হিসাব পেওশ করতে চাইছে সরকার। সেই নিরিখ꧋েই এবার নয়া উদ্যোগ।
তবে গোটা বিষয়টি নিয়ে ভাসা ভাসা কোনও ব্যাপার রাখতে চাইছে না সরকার। কারণ এটা হলে পরবর্তী সময় বিরোধীরা চেপে ধরতে পারে। সেকারণে একেবারে ফিল্ড রিপোর্টটা নেওয়া হচ্ছে। এক্ষেত্রে কোথাও যাতে কোনও ൩ত্রুটি না থাকে সেটা দেখা হবে। কারণ খুঁটিনাটি সব তথ্য় সংগ্রহ করা হচ্ছে।
হয়তো শিল্পে বিনিয়োগের সময় প্রচুর কর্মসংস্থানের কথা বলা হল। কিন্তু বাস্তবে হয়তো সেটা হল না। সেকারণেই একেবারে গ্রাউন্ড রিপোর্ট দিয়ে শ্বেতপত্র প্রকাশ করতে ඣচাইছে সরকার।
এদিকে বিশ্ববঙ্গ বাণিজ্য সম্মেলন ফের বসবে 𒁏নভেম্বরে। এবার স্পেন সফরে গিয়ে মুখ্যমন্ত্রী জনে জনে সেই সম্মেলনে উপস্থিত থাকার জন্য বিশ্বের তাবড় শিল্পদ্যোগীদের আমন্ত্রণ করে এসেছেন। তার আগে এই শ্বেতপত্র যদি প্রকাশিত হয় তবে তা অস্বস্তি বাড়াতে পারে বিরোধীদের।💫 কারণ বিরোধীরা এতদিন এটাই চেয়েছিলেন। সেক্ষেত্রে লোকসভা ভোটের আগে এটা হবে বিরোধীদের প্রশ্নের একটা বড় জবাব। রাজ্যের শিল্পক্ষেত্রে ও বিনিয়োগ ক্ষেত্রে কতটা এগিয়ে রয়েছে সরকার সেটাও জনতার সামনে পরিষ্কার হয়ে যাবে।