নেতাই গণহত্যায় শহিদ স্মরণ অনুষ্ঠানে যো💛গ দেওয়ার জন্য এবার আগেভাগেই আদালতের দ্বারস্থ হলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। বিচারপতি জয় সেনগুপ্ত মামলা করার অনুমিত দিয়েছেন। আগামী ৪ জানুয়ারি মামলার শুনানির সম্ভাবনা।
গত বছর তাঁর অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়া নিয়ে বিস্তর জলঘোলা হয়। অনুষ্ঠানে যোগ দিতে গেলে পুলিশ তাঁকে আটকানোর🅠 চেষ্টা করে। আদালতের দ্বারস্থ হন শুভেন্দু। পরে আদালতের অনুমতি নিয়েই তিনি অনুষ্ঠানে যোগ দেন। কিন্তু তার পর তাঁকে হেনস্থা করা হয় বলে অভিযোগ ওঠে।
তাই এবার আগেভাগেই আদালতের দ্বারস্থ হয়েছেন শুভেন্দু অধিকারী। তিনি তাঁর আবেদনে গতবারের ঘটনার কথা উল্লেখ করে জানিয়েছেন, গতবারের মতো পরিস্থিতি যাতে না, তার জন্য পুলিশকে প্রয়োজনীয় ﷽নির্দেশ দিক কলকাতা হাইকোর্ট। বিচারপতি জয় সেনগুপ্তের এজলাসে তিনি এই আবেদন জানিয়েছেন। তাঁর আবেদন প্রেক্ষিতে মামলা করার অনুমতি দিয়েছেন বিচারপতি। আগামী ৪ জানুয়ারি মামলার শুনানি হতে পারে।
(পড়ুন। বিচ্ছেদের ১ দশক পরও মেলেনি খোরপোষ, বিদেশে স্বামী, পুলিশের ভূমিকায় কꦕ্ষুব্ধ কোর্ট)
প্রসঙ্গত, লালগড় ব্লকের নেতাই গ্রামে ২০১১ সালের ৭ জানুয়ারি সিপিএম নেতা রথীন দণ্ডপাটের বাড়ি থেকে গ্রামবাসীদের উপর গুলি চালনার অভিযোগ ওঠে। সেই ঘটনায় জখম হন মোট ২৮ জন। তা🌃ঁদের মধ্যে ৯ জনের মৃত্যু হয়। অনুজ পাণ্ডে, ডালিম পাণ্ডে, ফুল্লরা মণ্ডল, চণ্ডী করণ-সহ একাধিক সিপিএম নেতার নাম জড়ায় এই গুলি চালানোর ঘটনায়।ཧ
(পড়ুন। : বিচ্ছেদের ১ দশক পরও মেলেনি খোরপোষ, বিদেশে স্বামী, পুলিশের ভূমিকায় ক্ষুব্ধ🧸 কোর্ট)
২০১৪ সালে গ্রেফতার করা হয় ফুল্লরা মণ্ডলকে। ফুল্লরা তৎকালীন সময় সিপিএমের পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা কমিটির সদস্য ছিলেন। ফুল্লরা বিরুদ্ধে অভিযোগ ওঠে, ঘটনায় জখমদের হাসপাতালে নিয়ে যেতে বাধা দেন তিনি। ꦬপ্রথমে মামলার তদন্ত করে সিআইডি। পরে আদালতের নির্দেশে তদন্ত শুরু করে সিবিআই। ২০২২ সালে মেদিনীপুর কেন্দ্রীয় সংশোধনাগার থেকে মুক্তি পান নেতাই গণহত্যাকাণ্ডের অন্যতম অভিযুক্ত সিপিএম নেত্রী ফুল্লরা মণ্ডল।