রাজ্য বাজেটকে ভ🀅োটের গিমিক বলে দাবি করল বিজেপি। বৃহস্পতিবার বিধানসভায় সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে এই দাবি করেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকার🍷ী। তখন তাঁর পাশে ছিলেন অর্থনীতিবিদ তথা বিজেপি বিধায়ক অশোক লাহিড়ি।
এদিন শুভেন্দুবাবু বলেন, ‘এই বাজেট কার্যকর হবে এপ্রিল মাসে। ততদিনে লোকসভা ভোটে✨র জন্য আদর্শ আচরণবিধি লাগু হয়ে যাবে। ফলে নির্বাচন শেষ না হওয়া পর্যন্ত রাজ্য সরকার নতুন প্রকল্প চালু করতে পারবে না। ফলে এই বাজেটে অনেক কিছুই লোকসভা ভোটে চোর চোর শব্দে শাসক দিকভ্রান্ত। শাসকদলের মন্ত্রী - বিধায়করা জেলে। সন্দেশখালিতে জনজাগরণ ঘটেছে। তাই আতঙ্কিত হয়ে এই বাজেট পেশ করা হয়েছে’।
বিরোধী দলনেতার দাবি, ‘এই বাজেটে সরকারের আয়ের উৎসের নির্দিষ্টভাবে কোনও উল্লেখ নেই। এই বাজেট ভোটের প্রচার ছাড়া অন্য কিছু নয়। এই বাজেটে পশ্চিমবঙ্গে কর্মসংস্থান, শূন্যপদে নিয়োগ, শিল্প ও বাণিজ্যের পরিবেশ, রাজ্যকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার কোনও দিশা নেই। বাজেটে অনে📖কগুলি কথার খেলা করা হয়েছে। আর কিছু অর্থ বিলানোর ব্যবস্থা করা হয়েছে। বাজেটে লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের টাকার পরিমাণ ও সিভিক ভলান্টিয়ারদের ভাতা যা বাড়ানো হয়েছে তা প্রয়োজনের তুলনায় নগন্য। এছাড়া বাজেটে তপশিলি মহিলাদের অপমান করা হয়েছꦰে’।
শুভেন্দুবাবু🍒 বলেন, ‘এই বাজেটে দার্জিলিংয়ের পাহাড়, জঙ্গলমহল, সুন্দরবন, কৃষক উপেক্ষিত। শেষে DA নামক বস্তুটিকে রেখে আবার রাজনীতি করার চেষ্টা হয়েছে। এই বাজেটে ৪ শতাংশ DA দেওয়ার পরেও কেন্দ্রের সঙ্গে রাজ্যেꦦর কর্মচারীদের DAর ফারাক ৪০ শতাংশ। তাছাড়া DA পাওয়া যাবে মে মাস থেকে। মানে ভোট গণনার পর'।
শুভেন্দু অধিকারী অভিযোগ করেন, 'বাজে🉐টে ৫ লক্ষ চাকরির কথা ঘোষণা করা হলেও কবে কোন দফতরে কত নিয়োগ হবে তার কোনও উল্লেখ নেই। শেষে বলি, যে সংখ্যালঘু মুসলিমরা দল বেঁধে ভোট দিয়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে মুখ্যমন্ত্রী করেছেন তাদের জন্য এক টাকাও বরাদ্দ নেই এই বাজেটে। শিল্পের কোনও দিশা নেই। বড় শিল্প আনার জন্য ইনসেনটিভ দেওয়ার কোনও উল্লেখ ন♒েই। এটা সম্পূর্ণ মিথ্যাচার, কথার খেলা, আবার পশ্চিমবঙ্গের মানুষকে টুপি পরিয়ে মিথ্যা প্রতিশ্রুতি দিয়ে ভোট নেওয়া’।