লোকসভা নির্বাচনের আগে সংখ্যালঘু ভোটব্যাঙ্ক ফেরত পেতে চলতি মাসেই ইমাম ও মোয়াজ𒆙্জেম ভাতা বাড়াতে পারেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বৃহস্পতিবার বিধানসভায় সাংবাদিক বৈঠকে এই পূর্বাভাস করলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। তিনি অভিযোগ করেন, ভোট আসতেই ফের বিভাজনের রাজনীতি শুরু করেছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
এদি﷽ন শুভেন্দুবাবু বলেন, ‘ভোট দিতে পারলে সংখ্যালঘু মুসলিমরা কী করবে আপনি জেনে ফেলেছেন। সেজন্য আপনি ২১ তারিখে নেতাজি ইন্ডোরে ইমাম – মোয়াজ্জেমদের সভা করবেন। ববি হাকিম, সিদ্দিকুল্লাহ চৌধুরী যাবেন। সেখানে এই আনপ্রেডিক্টেবল চিফ মিনিস্টার সংখ্যালঘু ভোটকে ফেরানোর জন্য হয়তো আড়াই হাজার থেকে ৩০০০ করেও দিতে পারেন। মোয়াজ্জেম ভাতা ১০০০ থেকে ১২০০ করেও দিতেও পারেন। ভোট বড় বালাই।
মুখ্যমন্ত্রী বলেছেন ৭০০-র বেশি অনুমোদনহীন মাদ্রাসাকে অনুমোদন দেব। বলেছেন, খারিজি মাদ্রাসাকে সমীক্ষার আওতায় আনবেন। মানে আবার টুপি। মুখ্যমন্ত্রী বুকে হাত রেখে বলুন, খারিজি মাদ্রাসাকে আপনি পারবেন অনুমোদন দিতে? আইন আছে? মুসলিমদের ভোট নেওয়ার জন্য কেন টুপি পরাচ্ছেন আপনি? চাকরি দিতে পেরেছেন? শিক্ষা দিতে পেরেছেন? বাসস্থান দিতে পেরেছেন? ৫০ ল🎃ক্ষ পরিযায়ী শ্রমিক। তার মধ্যে ৩২ লক্ষ মুসলমান। নইলে কেউ মিজোরামে কাজ করতে যায়? কিছুদিন আগে মিজোরামে এরাজ্যের যে ৫ জন মারা গেল তারা সবাই মুসলিম। আপনি কিছুই দিতে পারেননি। আর ভোটের আগে বিভাজনের রাজনীতি শুরু করে🐈ছেন। আমরা এর বিরোধিতা করি। আমরা চাই আপনার এই তোষণ বন্ধ হোক’।
শুভেন্দুবাবু মনে করান, ‘২০১১ সালে আপনি ক্ষমতায় এসেছিলেন ১০০০০ অনুমোদনহীন মাদ্রাসাকে অনুমোদন দဣেবেন বলে। আর এতদিনে মাত্র ২৩৫টা মাদ্রাসাকে অনুমোদন দিয়েছেন আপনি। এদের 🅠টিচার ইন চার্জের বেতন ১৪,০০০ টাকা। আর পিওনের বেতন ৫,০০০ টাকা। এবার আপনি বলেছেন ৭৩৫টাকে দেব।