মুখ্যমন্ত্রী যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে DSF ও WTI-এর মতো সংগঠনের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে চান না। কারণ ওরা নো ভোট টু বিজেপি কর🔥ে। NIA তদন্তের নির্দেশ হলে যাদবপুরের ভিতর থেকে গাঁজার চাষ উপড়ে ফেলব। বৃহস্পতিবার দুপুরে বিধানসভায় সাংবাদিকদের মুখোমুখ⛦ি হয়ে একথা বললেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী।
শুভেন্দুবাবু এদিন বলেন, ‘গাঁজা, চরস, ফেন্সিডিল, দেশি মদ যত রকম আছে সব কিছুর অনুমতি হয়েছে যাদবপুরে। ওদের একটাই যোগ্যতা, ওরা নো ভোট টু বিজেপি করে। আমাকে যাদবপুরের ২ জন প্রাক্তন উপাচার্য বলেছেন, মুখ্যমন্ত্রী চান না WTI, DSF এই সংগঠনগুলোকে ডিসটার্ব করতে। একজন আইনজীবী আমাকে বলেছেন, সরাসরি মুখ্যমন্ত্রী বলেছেন ওদের ডিসটার্ব করতে না। তা মুখ্যমন্ত্রী যখন চাইছেন তখন টবে গ্যাঁজার চাষ ওখ🦹ানে হবে। অসুবিধা কী?
শুভেন্দুবাবু জানান, ‘ওনাদের একজন মন্ত্রী তো চেয়েছেন হাউজে। নারকোটিক কন্ট্রোল ব্যুরোর বিষয়টা দেখা উচিত। স্বরাষ্ট্র দফতরের EB বলে একটা শাখা আছে যারা মাদককে নিয়ন্ত্ဣরণ করে। আর বেশি পরিমাণ মাদক পাওয়া গেলে বা সীমান্তের কাছাকাছি হলে নারকোটিক কন্ট্রোল ব্যুরো মাঠে নামে। অশিক্ষিত লোকজন। মুখ্যমন্ত্রী মূর্খ, তাঁর মন্ত্রিসভাও মূর্খ। আমি কোর্টে গেছি, NIA হলে নার্কোটিক কন্ট্রোল ব্যুরো সাথে স🌌াথে আসবে। এসে এখানে গাঁজার পুরিয়া সমূলে উৎপাটন করা দরকার। কী সাহস! টবে গাঁজার চাষ করেছে। কোথায় আছি আমরা?’
যা🌠দবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের হস্টেলে ছাত্রমৃত্যুর তদন্তে নেমে পুলিশ জানতে পেরেছে, বিশ্ববিদ্যালয়ের মেইন হস্টেলের A2 ব্লকেরཧ বারান্দায় টবে গাঁজার চাষ হত। এক ধৃতের মোবাইল ফোন থেকে উদ্ধার করা হয়েছে সেই ছবি।