তাজপুর গভীর সমুদ্রবন্দর তৈরির নামে জনগণকে ঢপ দিচ্ছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বন্দরের কাজ শুরুর অনুমতিপত্র আম্বানিদের হাতেꦿ তুলে দেওয়ার পরই এমন দাবি করলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। তাঁর প্রশ্ন, রাজ্য সরকার তো নীতিগতভাবে বেসরকারি সংস্থার জন্য জমি অধিগ্রহণের বিরোধী। তাহলে ৫,০০০ একর জমি অধিগ্রহণ করবে কে?
এদিন তাজপুর বন্দর নিয়ে প্রশ্ন শুনেই শুভেন্দু বলেন, ‘একে বারে ঢপের চপ। আমি💫 বারে বারে বলি একটা গভীর সমুদ্র বন্দর তৈরি করতে গেলে যেখানে লক গেট হবে তার পাশে ন্যূনতম ৫,০০০ একর জমি লাগে। চার লেনের জাতীয় সড়ক লাগে। রেলের লাইন লাগে। রেল লাইন হল না, ১১৬বি জাতীয় সড়কের কাজ শেষ হল না’।
মুখ্যমন্ত্রীকে তাঁর প্রশ্ন, ‘আর তাজপুরে প্রস্তাবিত সমুদ্রবন্দরের সমস্ত জমি বেসরকারি হাতে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকারের লিখিত নীতি রয়েছে যে তারা বেসরকারি সংস্থার জন্য জমি অধিগ্রহণ করবে না। এবারে ১৮৯৩ সালের জমি অধিগ্রহণ আইনের ৪ নম্বর ধারা তুমি ব্যবহার করবে না। তুমি এ꧟বারে গৌতম আদানির পুত্রকে বলবে জমি কিনতে। তুমি কেন্দ্রীয় সরকারকে বলবে জাতীয় সড়ক সম্💝প্রসারণ করতে। কিন্তু জমি তোমাকে অধিগ্রহণ করে দিতে হবে। কে করবে রাস্তা, রেল লাইন’?
বুধবার নিউ টাউনের ইকো পার্কে সরকারি বিজয়া সম্মিলꦜনী অনুষ্ঠানে গৌতম আদানির পুত্রের হাতে তাজপুর বন্দরের কাজ শুরুর অনুমতিপত্র তুলে দেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।