ফের বঞ্চনার অবসানে বড় পদক্ষেপ নিলেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। শতকরা অঙ্কের জটিলতার জেরে 🦹একাধিক টেট পরীক্ষার্থী আসন্ন নিয়োগ প্রক্রিয়ায় অংশ নিতে পারবেন কি না তা নিয়ে সংশয় তৈরি হয়েছিল। সেক্ষেত্রে এবার তাঁদের অ🌌ংশগ্রহণের সুযোগ করে দিলেন বিচারপতি। সব মিলিয়ে ২১জন পরীক্ষার্থীর ক্ষেত্রে এই সুযোগ হচ্ছে। তার মধ্যে ২০১৪ সালের ১৬জন পরীক্ষার্থী রয়েছেন ও ২০১৭ সালের ৫জন পরীক্ষার্থী রয়েছেন। সমস্যাটা ঠিক কোন জায়গায় ছিল?
এই টেট পরীক্ষার্থী সকলেই ছিলেন সংরক্ষিত আসনের প্রার্থী। অর্থাৎ নিয়ম অনুসারে তাঁদের ৫৫ শতাংশ নম্বর পেতে হবে▨। কিন্তু তাঁরা পেয়েছিলেন ১৫০র মধ্যে ৮২ নম্বর। শতাংশের হিসাবে তা হচ্ছে🌜 ৫৪.৬৭। তার জেরে তাঁরা পাশ করেছেন নাকি করেননি তা নিয়ে সংশয়টা থেকেই গিয়েছিল।
এদিকে মামলাকারীর আইনজীবীর তরফে দাবি করা হয়েছিল ৮২ নম্বর পেলেই যোগ্য বলে বিবেচিত হবে। এমনটাই বলা হয়েছে এনসিটিইর তরফে। সে💎ক্ষেত্রে ওই ২১জনই যোগ্য। তাছাড়াও দুটি টেটেই প্রশ্নে ভুল ছিল। সেখান থেকে কিছু নম্বর পেলেও তাঁরা টেট পাশ বলেই বিবেচিত হতেন। এরপরই এনিয়ে রায় দেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়।
২০২২ সালের নিয়োগ প্রক্রিয়ায় ওই ২১জন পরীক্ষার্থীকেই অংশগ্রহণের সুযোগ দিয়েছেন বিচারপতি। সেক্ষেত্রে দীর্ঘদিন ধরে ঝুলে 🍷থাকা জটিলতা অবশেষে কাটছে বিচারপতির রায়ে।