🐲বছরে ৩৬৫ দিনে𒆙র মধ্যে ১৫০ দিন কলকাতার তাপমাত্রা থাকবে ৩৫ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড বা তা বেশি। এই তাপমাত্রা আরও বাড়তে পারে। এই শতাব্দী শেষে এমনই পরিস্থিতি হতে চলেছে কলকাতার আবহাওয়ার। সম্প্রতি ইন্টারন্যাশনাল প্যানেল ফর ক্লাইমেট চেঞ্জ (আইপিসিসি) একটি রিপোর্ট এই শঙ্কার বার্তা শোনাচ্ছে।
দিন কয়েক আগে বৃষ𝕴্টি না থাকলে তীব্র গরম, রৌদ্রে গেলেই গা মনে হচ্ছে পুড়ে যাচ্ছে এমন পরিস্থিতির মুখোমুখি হতে হয়েছে কলকাতাবাসীকে। ꦑতবে আগামী দিনে পরিস্থিত আরও ভয়াবহ হবে বলে জানিয়েছে আইপিসিসি-র রিপোর্ট।
রিপোর♐্ট বলা হয়েছে, কলকাতা এবং তার পাশ্বর্বতী এলাকায় বৃষ্টির পরিমাণ সামান্য বাড়বে। তবে সেই বৃষ্টি হবে ঝেপে স্বল্প সময়ের জন্য, রিপোর্টে জানানো হয়েছে। আবহাওয়া বিজ্ঞানীরা জানাচ্ছেন, এর ফলে এই হঠাৎ ঝেপে বৃষ্টিতে বাড়বে জল জমার সমস্যা, বন্যা।
পরিবেশ বিশেষজ্ঞরা বলছেন, দক্ষিণ কলকাতা থেকে ১০০ কিলোমিটার দূরে সুন্দরবনে জলস্তর ♕বাড়বে ৬০ সেন্টিমিটার। এর ফলে কলকাতায় মাঝে মাঝে বন্যা হওয়ার সম্ভাবনা থেকে যাচ্ছে। বিশেষত নদীতে যখন বান আসবে সেই সময়।
(পড়তে পারেন। নাগাড়ে বৃষ্টিতে রাস্তা ভেঙে 🌠পড়ল দার্জিলিংয়ে, তিস্তায় গড়িয়ে গেল গাড়ি, জলমগ্ন🔯 গ্রাম)
আইপিসিসি-র পরিবেশ বিশেষজ্ঞরা আরও জানাচ্ছেন, সুন্দরবনে সুপার সাইক্লোনের (ঘণ෴্টায় ২২১ প্রতি কিলোমিটার বেগে) সংখ্যা বাড়বে। যার প্রভাব পড়বে কলকাতা এবং তার আশপাশের এলাকায়।
যে কোনও সময় সাইক্লোন, জলস্তরবৃদ্ধি আরও সংকটে ফলবে উপকূলবর্তী এলাকাকে। আবহাওয়ার খামখেয়ালিপনায় বহু মানুষ উচ্ছেদের শিকার হবেন। পরিবেশ বিজ্ঞানীরা যা জানাচꦏ্ছে বার্ষিক বৃষ্টির পরিমাণ বাড়বে উল্লেখযোগ্য ভাবে। কলকাতায় একদিনের বৃষ্টির পরিমাণ ৫০ শতাংশ বৃ্দ্ধি পেতে পারে।
তবে উপায় কী? বিজ্ঞানীরা জানাচ্ছে এখন সময় আছে। সতর্ক হতে হবে। গ্রিন হাউস গ্যাস নির্গমন কমাতে হবে। এর জন্য সরকারের পাশাপাশি এগিয়ে আসতে হবে সাধারণ মানুষকে। জরুরি ভিত্তিতে এই🐼 উদ্যোগ নিতে হবে।&🦹nbsp;