ꦿচাকরির বৈধতার নথি জমা দিতে বলে রাজ্যের শিক্ষকদের হেয় প্রতিপন্ন করার চেষ্টা করছে মমতা সরকার। সাংবাদিক বৈঠক করে এমনই দাবি করলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। বুধবার তিনি বলেন, যোগ্যদের সঙ্গে অযোগ্যদের গুলিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে রাজ্য সরকার। যোগ্যদের ঘাড়ে বন্দুক রেখে অযোগ্যদেরꦛ বৈতরণী পার করানোর চেষ্টা করছে তারা।
আরও পড়ুন: আদালতের রায় মানি না, OBC সংরক্ষণ চলছে, চলবে, প্রকাশ্য 🎉মঞ্চে ঘোষণা মুখ্যমন্ত্রীর
পড়তে থাকুন: রাবণের রাজত্বে সাধুদের ও☂পর তো হামলা হবেই: সুকান্ত মজুমদার
এদিন সুকান্তবাবু বলেন, ‘শিক্ষকদেরকে এখন ২ শ্রেণিতে ভাগ করা হচ্ছে। আমাদের বর্তমান শিক্ষামন্ত্রীর কথা অনুসারে শিক্ষক ও ব্যতিক্রমী শিক্ষক। SSC আদালতে গিয়ে বলেছে প্রায় ৮ হাজার অযোগ্য শিক্ষক রয়েছে। এই অযোগ্যদের বাঁচানোর জন্য গোটা রাজ্যে প্রায় ১ লক্ষ ৩০ হাজার শিক্ষককে হেনস্থা করা হচ্ছে, অপমান করা হচ্ছে। এদের কাছ থেকে নথি চাওয়া হয়েছে রাজ্য শিক্ষা দফতরের মাধ্যমে। সেজন্য নির্দেশও জারি করা হয়েছে। নির্দেশিকা অনুসারে রাজ্যের সমস্ত শিক্ষককে আগামী ২৭ মের মধ্যে চাকরি সংক্রান্ত সমস্ত নথি জেলা স্কুল পরিদর্শকের কাছে জমা দিতে হবে। যারা ৩০ – ৩৫ বছর আগে চাকরি পেয়েছেন সেই সম্মানীয় শিক্ষক – শিক্ষিকাদের কাছ থেকেও নথি চাওয়া হয়েছে। মানেটা কী? রাজ্য শিক্ষা দফতর ও SSC বার বার কেন যোগ্য ও অযোগ্যদের মিশিয়ে দেওয়ার বা অযোগ্যদের যোগ্যদের ঘাড়ের ওপর বন্দুক রেখে প🍎ার করে দেওয়ার ব্যবস্থা করার বার বার চেষ্টা চলছে কেন? কিছু কিছু শিক্ষক যারা কয়েকদিনের মধ্যে অবসর নেবেন, তাঁদেরও সবাইকে এই নথি জমা দিতে হবে।’
সুকান্তবাবুর প্রশ্ন, ‘আমার প্রশ্ন হচ্ছে, শিক্ষা দফতরের কাছে এই তথ্য তো থাকা উচিত। আপনি SSCর সুপারিশপত্র চাইছেন। যে চাকরি করছে তার ক💟াছ থেকে। SSCর কাছেই তো সুপারিশপত্র থাকা উচিত। তিরিশ বছর আগে তো SౠSCও তৈরি হয়নি। তখন কমিটির মাধ্যমে চাকরি হত। কমিটি ইনল্যান্ড লেটারে একটা চিঠি পাঠাত। সেই চিঠি এখন খুঁজে বার করতে বলা হয়েছে। কেউ অযোগ্য থাকলে তদন্ত হোক। কিন্তু বার বার সকল শিক্ষক ও শিক্ষাকর্মীদের কাঠগড়ায় কেন তোলা হচ্ছে। জনমানসে কেন শিক্ষকদের হেয় প্রতিপন্ন করার চেষ্টা করছে রাজ্য সরকার? মনে হচ্ছে রাজ্য সরকারের লক্ষ্য, দেড় লক্ষ শিক্ষক ও শিক্ষাকর্মীদের অযোগ্যদের সঙ্গে গুলিয়ে দেওয়া।’
আরও পড়ুন: প্রধানমন্ত্রীর উদ্বেগ🔜 প্রকাশের ২৪ ঘণ্টা পরেও💖 রামকৃষ্ণ মিশনে হামলা নিয়ে কিছু জানেনই না মমতা
সুকান্ত মজুমদারের দাবি, ‘তৃণমূল একটা নোংরা রাজনীতি করছে। যদি সিপিএমের সময় নিয়োগ দুর্নীতᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚি হয়ে থাকে তাহলে তাদেরকে ধরুক। কিন্তু এতদিন তাহলে আপনারা কী করছিলেন? আপনারা জিজ্ঞাসাবাদ করেননি কেন? সিপিএম ধোয়া তুলসিপাতা নয়। কিন্তু যারা সিপিএমের সঙ্গে ছিলেন তাদের অনেকেই তো আপনাদের দলে।’