রাষ্ট্রপতির দেহরক্ষী পরিচয় দিয়ে ফোর্ট উইলিয়ামে প্রবেশ করতে গিয়ে হ﷽াতেনাতে ধরা পড়ল এক যুবক। জানা গিয়েছে, ওই কিশোর আগে অন্ধ্রপ্রদেশের একটা হোমে ছিল। সেখান থেকে পালিয়ে কলকাতার একটি নামী পাঁচতারা হোটেলে রাত কাটায়। এরপর ফোর্ট উইলিয়ামে ঢুকতে গিয়ে সন্দেহ হয় অফিসারদের। তখন তাকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করতেই আসল পরিচয় জানতে পারেন আধিকারিকরা। এক যুবকের এমন কীর্তিতে হতবাক ফোর্ট উইলিয়ামের আধিকারিকরা। সেক্ষেত্রে তরুণের অন্য কোনও উদ🦩্দেশ্য ছিল কি না তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
আরও পড়ুনঃ সস্তার প্রচার পেতে গ্রেফতারির নাꩲটক, উরফির বিরুদ্ধে FIR, শ্রীঘরে ভুয়ো পুলিশ!
জানা গিয়েছে, ওই যুবক একটি ভুয়ো পরিচয়পত্র বানিয়েছিল। সেই পরিচয়প💖ত্রে নিজেকে রাষ্ট্রপতির দেহরক্ষী বলে দাবি করেছিল। শুধু তাই নয়, ফোর্ট উইলিয়ামে ঢোকার আগে ওই তরুণ শহরের একটি নামী পাঁচতারা হোটেলে রাত কাটায়। সেক্ষেত্রেও নিজেকে রাষ্ট্রপতির দেহরক্ষী পরিচয় দিয়েছিল সে। জানা গিয়েছে, ঘটনাটি ঘটেছে গত শুক্রবার।
একটি বিএমডব্লিউ গাড়িতে করে ওই যুবক ফোর্ট উইলিয়ামে ঢুকতে চেয়েছিল। তার কাছে পরিচয় পত্র দেখতে চাইলে সে মোবাইলে নিজের পরিচয় পত্র দেখায়। এছাড়াও অন্যান্য সমস্ত ধরনের নথি ও পরিচয় পত্র মোবাইলেই দেখিয়েছিল ওই কিশোর। তা দেখে সন্দেহ হয় আধিকারিকদের। তখন তাকে♈ আটক করে জিজ্ঞাসাব🍨াদ করতেই আসল পরিচয় জানতে পারেন আধিকারিকরা।
তরুণের আসল পরিচয় কি?
জানা গিয়েছে, ধৃতের আসল নাম বরোদা সুধীর। সে অন্ধ্র প্রদেশের বিশাখাপত্তনমের বাসিন্দা। তার বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগ রয়েছে। সে ওড়িশার কটকের একটি হোমে ছিল। কোনওভাবে সেখান থেকে পালিয়ে যায় কিশোর। এরপর ১৪ মার্চ ওড়িশা থেকে ট্রেনে চেপে সোজা হাওড়া স্টেশনে পৌঁছয়। সেক্ষেত্রে তার কাছে কোনও টিকিট ছিল না। পরে পৌঁছয় কলকাতা এয়ারপোর্টে। এরপর স🥃েখান থেকে একটি ক্যাব বুক করে শহরের নামী হোটেলে যায়। সে ক্ষেꦉত্রে ক্যাব চালকের কাছে নিজেকে আর্মি অফিসার এবং রাষ্ট্রপতির দেহরক্ষী পরিচয় দিয়েছিল।