আবার ভবানীপুরে নেশার আড়ত। আর তার জেরে গ্রেফতার হলেন তিনজন। কারণ আবারও ভবানীপু🍸রে বেআইনি হুক্কা বারে অভিযান চালাল কলকাতা পুলিশ। শুক্রবার বেশি রাতে পর পর দুটি হুক্কা বারে অভিযান চালায় কলকাতা পুলিশের গুন্ডা দমন শাখা। আর গ্রেফতার করা হয় হুক্কা বারের তিন ম্যানেজার ও কর্মীকে।
পুলিশ সূত্রে খবর, বেআইনিভাবে হুক্কা বার চালাচ্ছিল এই রেস্তোরাঁ। তার 𝔉উপর তাঁদের কোনও লাইসেন্স ছিল না। কলকাতা পুলিশের গুন্ডা দমন শাখার আধিকারিকরা অভিযান চালিয়ে হুক্কা বেস, পাইপ,🐷 ফ্লেভার টোবাকো, মেনু কার্ড–সহ হুক্কা বারের যাবতীয় কিছু বাজেয়াপ্ত করেছে। লুকিয়ে এই কাজ করা হচ্ছিল। যা করোনা–বিধি লঙ্ঘনের সামিল।
লালবাজার সূত্রে খবর, গ্রেফতার করা হয়েছে তিনজনকে। ধৃতদের নাম অভিজিৎ বসাক, মহম্মদ সাহানি আলম এবং বিশ্বজিৎ দাস| অভিজিতের বাড়ি নারকেলডাঙ্গা, সাহানির বাড়ি তপসিয়া এবং বিশ্বজিতের বাড়ি ময়ূরভঞ্জ রোড এলাকায়| গুন্ডা দমন শাখা আধিকারিকরা ধৃত তিনজনকে ভবানীপুর থানার হাতে ত꧅ুলে দেয়| ভবানীপুরে আগেও এমন ঘটনা ঘটেছিল। এবার অ্যালেন বাই রোডে ওই হুক্কা বারগুলিতে বেআইনিভাবে কারবার চলছিল বলে অভিযোগ।
সূত্রের খবর, স্থানীয়রাই এই খবর পুলিশকে দেয়। গোয়েন্দারা এই গোপন খবর পেয়ে সেখানে হানা দিতেই হাতেনাতে প্রমাণ মেলে। হুক্কাবারের এক কর্মী জানান, ‘রাতে 💜কয়েকজন পুলিশকর্মী আসেন| হুক্কাবারে লাইসেন্স ছিল না| বেআইনিভাবে কীভাবে চলছে? কতদিন ধরে চলছে? এসব প্রশ্নের উত্তর না পেয়ে ম্যানেজার ও কর্মীদের গ্রেফতার করে| তাই হুক্কা বার বন্ধ রয়েছে।