ভোটের মরশুমে ফের মুখ্যমন্ত্রীকে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নামে অবমাননাকর মন্ত🌃ব্য করার অভিযোগ উঠল বিজেপি নেতার বিরুদ্ধে। এবার বিজেপির আইটি সেলের প্রধান অমিত মালব্যের বিরুদ্ধে এই অভিযোগ তুলেছে তৃণমূল কংগ্রেস। তাদের অভিযোগ, অমিত মালব্য মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে নিয়ে অপমানজনক মন্তব্য করে প্রতিটি মহিলাকে অপমান করেছ💛েন। অমিত মালব্যের মন্তব্যের তীব্র বিরোধিতা করে গড়িয়াহাট থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন রাজ্যের মন্ত্রী তথা তৃণমূল নেত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য।
আরও পড়ুনঃ ‘ব্যক্তিগত তথ্য💧 ফাঁস করেছে তৃণমূল’, রেখা🐎 পাত্রের স্বাস্থ্যসাথী কার্ড নিয়ে সরব অমিত
চন্দ্রিমা ভট্টাচার্যের অভিযোগ ,মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ভাবমূর্তি ইচ্ছাকৃতভাবে নষ্ট করতে চাইছে🍎ন বিজেপির আইটি সেলের প্রধান। মুখ্যমন্ত্রীকে নিয়ে এই ধরনের মন্তব্য করে তিনি মহিলাদের অপমানিত করেছেন। মুখ্যমন্ত্রীকে নিয়ে তিনি অশ্লীল শব্দ ব্যবহার করেছেন। তিনি যে অভিযোগ করেছেন তা একেবারে মিথ্যা। অভিযোগপত্রের সঙ্গে অমিত মালব্যর এক্স হ্যান🎶্ডেল পোস্টের একটি স্ক্রিনশটও জমা দিয়েছেন চন্দ্রিমা।
তৃণমূল নেত্রী আরও দাবি করছে𒀰ন, সমাজে বিভেদ ও বিদ্বেষ বাড়ানোর পাশꦗাপাশি শান্তি বিঘ্নিত করার উদ্দেশ্যে এমন ধরনের পোস্ট করেছেন অমিত মালব্য। জানা গিয়েছে, চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য ভারতীয় দণ্ডবিধির ৫০০ এবং ৫০৯ ধারায় অমিত মালব্যের বিরুদ্ধে পুলিশকে ব্যবস্থা নেওয়ার আর্জি জানিয়েছেন।
আরও পড়ুনঃ ‘অমিত মালব্যের টুইটে অশান্তি ছড়াতে পা🅰রে’, থানায় অভিযোগ দায়ের করলেন চন্দ্রিমা
প্রসঙ্গত, নিজের এক্স হ্যান্ডেলে একটি পোস্ট করেছেন বিজেপির আইটি সেলের প্রধান। তাতে মুখ্যমন্ত্রীর একটি ভিডিয়ো আপলোড করে অমিত দাবি করেছেন, মুখ্যমন্ত্রী অশ্লীল শব্দ ব্যবহার করেছেন। তিনি লিখেছেন, ‘যিনি এরকম নোংরা ভাষায় কথা বলেন তাঁর কাছ থেকে ভালো কিছু আশা করা যায় না। তিনি এবার সবকিছু ছাড়িয়ে গিয়েছেন। মুখ্যমন্ত্রী আবার প্রধানমন্ত্রীকে গালাগালি করেন এবং অশ্লীল শব্দ ব্যবহার করেন। এর আগেও তিনি এই ধরনের শব্দ ব🐻্যবহার করেছেন। বর্তমান সময়ে কোন রাজনীতিবিদই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মতো এরকম শব্দ ব্যবহার করেননি। প্রথম দফার ভোটে তৃণমূল বড় ধাক্কা পেয়েছে।’ এর বিরুদ্ধেই থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য।
প্রসঙ্গত, কিছুদিন আগেಞ অমিত মালব্যের 𒐪বিরুদ্ধে নির্বাচন কমিশনে অভিযোগ জানিয়েছিল তৃণমূল কংগ্রেস। সেই সময় শাসকদলের অভিযোগ ছিল, সোশ্যাল মিডিয়ায় তিনি মিথ্যে খবর ছড়িয়ে হিংসা ছড়ানোর চেষ্টা করছেন।