এবার বিজেপির শেষ দুর্গাপুজো। ২০১৯ সালে এই দুর্গাপুজো শুরু হয়েছিল ꦅক্ষমতায় আসার লক্ষ্যে। কিন্তু একুশের নির্বাচনে ২০০ পারের স্বপ্ন ভেঙে চুরমার হয়ে গিয়েছে। তাই এবার নিয়মরক্ষা করতে শেষবার দুর্গাপুজো করে ইতি টানতে চাইছে বঙ্গ–বিজেপির ন𒁃েতারা। আর বিজেপির এই ইজেডসিসি–তে দুর্গাপুজোর উদ্বোধন ঘিরে কড়া প্রতিক্রিয়া দিলেন তৃণমূল কংগ্রেসের সহ–সভাপতি জয়প্রকাশ মজুমদার।
ঠিক কী বলেছেন জয়প্রকাশ? বিজেপির ইজেডসিসি অডিটোরিয়ামে দুর্গাপুজো নিয়ে আজ জয়প্রকাশ মজুমদার বলেন, ‘ইজেডসিসি একটা কেন্দ্রীয় সরকারি জায়গা। সেই কেন্দ্রীয় সরকারি জায়গায়, কোনও রাজনৈতিক দল এসে দুর্গাপুজো করবে, সেটা কিন্তু সম্পূর্ꦜণভাবে অবৈধ একটা ঘটনা। এখানে পড়ে থাকছেন তিন সৈনিক। সুকান্ত মজুমদার, শুভেন্দু অধিকারী এবং দিলীপ ঘোষ। আর তাঁরা তিনজনে তিন মুখে চলেন। কারও সঙ্গে কারও বনিবনা নেই। সুতরাং ইজেডসিসি’র তথাকথিত বিজেপির দুর্গাপুজো, কী হবে এবং তাঁরা কেন করছেন, কীভাবে অনুমতি পাচ্ছেন, সবই একটা বিশাল প্রশ্ন তুলে দিচ্ছে আজকে।’
বিজেপি কোন ইস্যু নিয়ে নামছে? এই দুর্গাপুজোতেও স্কুলের নিয়োগ দুর্নীতি থেকে শুরু করে কয়লা এবং গরুপাচার 𓄧কাণ্ড ইস্যুকে হাতিয়ার করে রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে নেমেছেন দিলীপ ঘোষ, শুভেন্দু অধিকারীরা। সেটাই প্রতিফলিত হতে চলেছে বিজেপির ইজেডসিসি’র দুর্গাপুজোর থিমে। বছর ঘুরলেই পঞ্চায়েত নির্বাচন। তাই মানুဣষের ভাবনার পরিবর্তন ঘটাতে এমন থিম করা হয়েছে। মহাপঞ্চমীর দিনেও বিজেপিকে এই একই ইস্যুতে ঢাক পেটাতে দেখা🉐 গিয়েছে।
আর কী জানা যাচ্ছে? মহাষষ্ঠীতে বিজেপির ইজেডসিসি’র দুর্গাপুজো উদ্বোধন ঘিরে জল্পনা তুঙ্গে উঠেছেඣ। কারণ এখানের প্যান্ডেলের কাজ অনেকটাই বাকি। বিজেপির ওই পুজো উদ্বোধনে ফিতে কাটবে কে? তা নিয়ে অন্ধকারে উদ্যোক্তারাই। কারণ কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ এই মুহূর্তে আসছেন না। তাঁর আসার কথা মহাষ্ঠমীর দিন। আবার মিঠুন চক্রবর্তীর সফরও শেষ। সূত্রের খবর, ইজেডসিসি’র ফিতে কাটতে পারে🌼ন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার।