তৃণমূল কংগ্রেসের রাজ্য সাধারণ সম্পাদকের হাতে বেশ কিছু তথ্য এসেছে। আর সেটাই এবার প্রকাশ্যে নিয়ে এলেন তিনি। আর তাতে রাজ্য–রাজনীতিতে তুমুল আলোড়ন পড়ে গিয়েছে এখন। কারণ কুণাল ঘোষের নজিরবিহীন আক্রমণের মুখে পড়ে গেলেন জুনিয়র ডাক্তারদের একাংশ। এদিন সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলছিলেন কুণাল। তখনই উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজের আন্দোলনকারী একাংশ জুনিয়র ডাক্তারদের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক অভܫিযোগ করেছেন তিনি। যা নিয়ে জোর চর্চা শুরু হয়েছে। এখন ভাবমূর্তি ঠেকাতে চিন্তায় পড়েছেন জুনিয়র ডাক্তাররা।
এমনটা যে ঘটতে পারে তা কেউ কল্পনা🦹ও করেননি। জুনিয়র ডাক্তারদের আন্দোলনে যখন থেকে রাজনীতি প্রবেশ করল তখন থেকেই বিরোধিতা করে আসছেন কুণাল ঘোষ। এবার কুণাল ঘোষের অভিযোগ, মঙ্গলবার রাতে উত্তরবঙ্গের একটি হোটেল থেকে বেশ কয়েকজন জুনিয়র ডাক্তারদের মহিলা–সহ আটক কর🐽ে পুলিশ। কুণাল ঘোষ বিষয়টি নিয়ে বলেন, ‘আরে কাল রাতে হোটেলে কাদের নিয়ে শুয়েছিল? জুনিয়র ডাক্তারদের কয়েকজনের দ্রোহের রাত্রিবাস দেখানো হোক। থানায় গিয়ে কেন পুলিশের হাতে পায়ে ধরতে হল? অনেক তো লাইভ স্ট্রিমিংয়ের দাবি করেছিল। এই সিসিটিভিটা দেখান। ওটা তো অ্যাভেলেবল।’
আরও পড়ুন: মাঝপথে নিকাশি সংস্কারের কাজ বন্ধ করল ঠিকাদাররা, বকেয়া ২০ কোটি টাকা মোটানোর দাবি
কুণাল ঘোষের এই মোক্ষম দাওয়াইয়ে আপাতত কুপোকাত জুনিয়র ডাক্তাররা। ড্যামেজ কন্ট্রোল কেমন করে করা হবে তা নিয়ে ভাবনাচিন্তা শুরু করেছেন তাঁরা বলে সূত্রের খবর। এই ঘটনা নিয়ে জুনিয়র ডাক্তারদের পক্ষ থেকে কোনও প্রতিক্রিয়া এখনও জানা যায়নি। কুণাল ঘোষের অভিযোগ, আরজি কর হাসপাতালের চিকিৎসক তরুণীকে ধর্ষণ করে খুন করার ঘটনাকে সামনে রেখে একাংশ জুনিয়র ডাক্তার রাজনীতি করছেন। ওয়েস্ট বেঙ্গল জুনিয়র ডক্টরস ফ্রন্টের বিরুদ্ধে পাল্টা থ্রেট কালচারের অভিযোগও এনেছেন তৃণমূল কংগ্রেস নেতা। উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজ থেকে যে কজনকে সাসপেন্ড করা হয়েছিল তাঁদেꦛর সকলের সাসপেনশন উঠে যায় কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় কলকাতা হাইকোর্টে সওয়াল করার পর।