বিজেপি এখন সন্দেশখালি ইস্যু সামনে রেখে রাজনৈতিক জমি পেতে চাইছে বলে অভিযোগ তৃণমূল কংগ্রেসের। সেখানে তাঁদের দলের নেতার বিরুদ্ধে তমলুকে উঠেছে বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে সহবাসের অভিযোগ। আবার হাওড়ার নেতার বিরুদ্ধে উঠেছে মধুচক্র চালাবার অভিযোগ। দুটো ক্ষেত্রেই পুলিশের কাছে অভিযোগ দায়ের হয়েছে। তৃতীয় বিষয়টি হয়েছে, আইপিএস অফিসার যশপ্রীত সিংকে খালিস্তানি বলে আক্রমণ করার অভিযোগ। তা নিয়ে মামলা পর্যন্ত উঠেছে। এই সন্দেশখালিতে ইস্যুতে তোপ দেগে কুণাল ঘোষ বলেছেন, ‘জমি নন পেমেন্ট ইস্যুর অভিযোগ পেয়েছি। বাকিটা সিপিএম–বিজেপি ইস্যু জিইয়ে রাখতে চাইছেন। মানুষ শান্ত হয়ে আছেন। সেখানে অতি নাটকীয় ক্⛦রিয়াকলাপের চেষ্টা করছে। ধর্ষণ বিষয়টি সাজানো।’
এদিকে বিজেপি পর পর ধাক্কা খেয়েও সন্দেশখালি নিয়ে আওয়াজ তুলে চলেছে। তৃণমূল কংগ্রেস ইতিমধ্যেই বিজেপি বিধায়ক অগ্নিমিত্রা পাল এবং জনৈক ব্যক্তির অশান্তি পাকানোর কথোপকথন সামনে এনে দিয়েছে। আবার বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারের আঘাত যে সাজানো তারও ভিডিয়ো সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করেছে তৃণমূল কংগ্রেস। এবার কুণাল ঘোষের বক্তব্য, ‘অর্গানাইজ করে বিরোধীরা এটা করছে । পুরনো বাম করেন কিছু লোক বিজেপিতে নাম লিখিয়েছেন। জমি উদ্ধারের নাম করে সমস্যা সৃষ্টি করার চেষ্টা করছে।’ এখনও বিজেপির 🎃নেতা–নেত্রীরা সন্দেশখালিতে যেতে চাইছেন। তাই শুভেন্দু অধিকারী সোমবার সেখানে যেতে চেয়ে কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছেন। যদিও বিচারপতি প্রশ্ন তুলেছেন।
আরও পড়ুন: একের পর এক রাজ্যে আসন সমঝোতা চূড়ান্ত, এবার প্রচণ্ড গতি পཧেল ইন্ডিয়া জোট
অন্যদিকে লোকসভা নির্বাচনের আগে এটাই একটা বড় ইস্যু করতে চাইছে বিজেপি। তাহলে কিছু আসন প🧸াওয়া যেতে পারে বলে অভিযোগ তৃণমূল কংগ্রেসের। এই অবস্থা নিয়ন্ত্রণে পুলিশের ভূমিকা নিয়ে কুণাল ঘোষ বলেন, ‘সহিষ্ণুতা দেখানোর চেষ্টা করছে পুলিশ। ডিজি গিয়েছেন। শান্ত করার চেষ্টা করছেন। খবর আছে দিল্লি থেকে নির্দেশ এসেছে যতদিন না প্রধানমন্ত্রী আসছেন ততদিন সন্দেশখালি ইস্যু জিইয়ে রাখতে হবে। এই সফর রাজনৈতিকভাবে কাজে লাগাতে চাইছে বিজেপি।’