বিধানসভায় সিদ্ধান্ত হয়েছিল। শাসক–বিরোধী দুই দলের পক্ষ থেকে নয়াদিল্লিতে প্রতিনিধিদল যাবে। তাতে বিজেপি বিধায়করা সমর্থন করেছিলেন। কিন্তু বিরোধী দলনেতা তাতে বেঁকে বসেন। মুখ্যম꧋ন্ত্রীর নির্দেশে বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীকে ফোন করেছিলেন🐎 পরিষদীয় মন্ত্রী শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়। তখন তিনি নথি দেখতে চান এবং সময় নিয়ে নেন। এবার তাঁকে দাবিসনদ পাঠালেন মন্ত্রী।
এই পরিস্থিতিতে নদী ভ🦄াঙনের মোকাবিলার বিষয়ে নয়াদিল্লিতে কেন্দ্রের কাছে সর্বদলীয় প্রতিনিধিদল পাঠাতে চায় রাজ্য সরকার। কেন্দ্রের কাছে এই ব্যাপারে যে দাবিসনদ পেশ করা হবে সেটার খসড়া রাজ্যের পরিষদীয় মন্ত্রী শোভনদেব চট্টোপাধ্যায় বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর বিধানসভার দফতরে পাঠিয়ে দিয়েছেন। যদিও শুভেন্দু এবং বিজেপির পরিষদীয় দল ꦉএখনও পর্যন্ত তাদের মতামত জানায়নি বলে শোভনদেব জানিয়েছেন।
এদিকে শোভনদেব সর্বদলীয় টিম পাঠানোর প্রস্তাব সভায় পেশ করেন। শুভেন্দু অধিকারী দাবিসনদে কী থাকছে সেটা দেখে তবেই সিদ্ধান্ত নেবেন বলে জানিয়েছিলেন। বিধানসভা সূত্রে খবর, পাঁচ পাতার খসড়া প্𒁏রস্তাব বিরোধী দলনেতার দফতরে পাঠানো হয়েছে। এই দাবিসনদে মুর্শি꧂দাবাদ, মালদা, নদিয়ার গঙ্গা ভাঙন–সহ রাজ্যে একাধিক নদী ভাঙনের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। বিষয়টি নিয়🌞ে রাজ্য সরকার কী কী পদক্ষেপ করেছে, তার বিবরণ দেওয়া আছে। এমনকী কেন্দ্রের সহায়তা বকেয়া রয়েছে সেটাও উল্লেখ করা হয়েছে।
অন্যদিকে নদী ভাঙন মোকাবিলায় আনুমানিক কত আর্থিক সহায়তা প্রয়োজন সেটারও উল্লেখ করা হয়েছে । রাজ্যের নদী ভাঙনের মোকাবিলায় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর হস্তক্ষেপ চেয়ে༒ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এই বছরই চিঠি দিয়েছিলেন। তা নিয়ে চর্চাও হয়েছিল। মু⛎খ্যমন্ত্রী নিজে বিরোধী দলনেতাকে বিধানসভায় ডেকে কথা বলেছিলেন। এবার পাঠানো হল দাবিসনদ।