আগামী ১০ মার্চ ব্রিগেড প্যারেড গ্রাউন্ডে বিরাট জনসভার ডাক দিল তৃণমূল কংগ্রেস। লোকসভা নির্বাচনের আগে মাস্টারস্টোক দিল শাসকদল। কারণ আগামী ৬ মার্চ কলকাতা আসছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। এখানে এসে সন্দেশখালি ইস্যুকে তুরুপের তাস করবেন প্রধানমন্ত্রী। তারই জবাব দেবে তৃণমূল কংগ্রেস। আজ, রবিবাসরীয় দুপুরে এই ব্রিগেড সমাবেশ কথাꦡ ঘোষণা করেছেন তৃণমূল কংগ্রেসের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। ১০ মার্চ অভিষেকের সন্দেশখালিতে সভা করার কথা ছিল। সেই সূচি বাতিল করে ব্রিগেড সমাবেশ ডাক দিলেন তিনি।
এই হাইভোল্টেজ সভায় উপস্থিত থাকবেন তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এখান থেকেই সমস্ত জবাব দিয়ে দেওয়া হবে। যার ফলে সন্দেশখালিতে শান্তির পরিবেশ ফের বিরাজমান হবে বলে মনে করা হচ্ছে। এখনও বিরোধীদের জন্য সন্দেশখালি উত্তপ্তই হয়ে রয়েছে। কিছুতেই তা ঠাণ্ডা কর🔯া যাচ্ছিল না। এই আবহে বারবার মন্ত্রীদের পাঠানো হয়েছে। তার মধ্যেই এই ইস্যুকে সামনে রেখে বিজেপি রাজনৈতিক অক্সিজেন পেতে চাইছিল। সেটা আটকাতে এবং সন্দেশখালিতে শান্তি ফেরাতে ব্রিগেড সমাবেশ ডাকা হয়েছে। এখা🍬ন থেকে সন্দেশখালির মানুষজনকে বার্তা দেওয়া হবে।
আরও পড়ুন: ‘আগামী তিন মাস মন কি বাত অনুষ্ঠানের সম্প্রচার বন্ধ থাকবে’, ঘোষণা করলেন ꩵমোদী
এদিকে সন্দেশখালি থেকে বেশ কিছু মহিলা এবং পুরুষ তৃণমূল কংগ্রেসের ব্রিগেড সমাবেশ আসবেন। আর মঞ্চ থেকে তাঁরাই বিজেপি–সিপিএমের চক্রান্তের জাল ছিঁড়ে ফেলবেন। তেমনই পরিকল্পনা করা হয়েছে বলে সূত্রের খবর। আর তখন থেকেই বিজেপির পালের হাওয়া কেড়ে নেওয়া হবে বলে জানা গিয়েছে। আজ, ꦬরবিবার এই ব্রিগেড সমাবেশের কথা নিজের এক্স হ্যান্ড🌠েলে পোস্ট করেন খোদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। সেখানে ব্রিগেড সমাবেশের পোস্টারও দেওয়া হয়েছে। সেখানে কেন্দ্রীয় বঞ্চনা এবং বহিরাগত অত্যাচারীদের বিসর্জনের অঙ্গীকার করতেই এই ব্রিগেড সমাবেশ ডাকা হয়েছে।