আনফিট গাড়ির বিরুদ্ধে এবার কড়া নজরদারি চালাবে পরিবহণ দফতর। পরিহবহণ মন্ত্রী স্নেহাশিস চক্রবর্তী জানিয়𒀰েছেন, নজরদারিতে টেকনিক্যালের পাশাপাশি নন-ট্যাকনিক্যাল মোটর ভিহিক্যালস ইন্সপেক্টদেরও রাস্তায় নেমে গাড়ি চেকিং--এর করতে হবে।
সাংবাদ প্রতিদিনে প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুযায়ী রাস্তায় বের হওয়া গাড়ির ৬৫ শতাংশ সিএফ ফেল। তেমন গাড়ির তালিকায় যাত্রীবাহী গাড়ি পাশাপাশি পণ্যবাহী গাড়ি, ছোট গাড়ি, পুলকার, ট্যাꦕক্সি সবই রয়েছে। এই পরিস্থিতে নজরদারি বাড়ানোতেই জোর দিচ্ছে পরিবহণ দফতর। এই কাজের জন্য ২৭টি নতুন গাড়ি কেনা হবে বলে দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে।
অভিযান চালিয়ে উঠে এল গুরুত্বপূর্ণ তথ্য
গত বছরের জুন মাস থেকে চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি মাস পর্যন্ত টাকা অভিযান চালায় পরিবহণ দফতরের ইন্সপেক্টরা। রুবির মোড়ে সেই অভিযান চালিয়ে এক হাজার ২৮টি গাড়িতে চালান ইস্যু করা হয়েছে। সেখানে দেখা যাচ্ছে ৬৬০টি গাড়ির ফিট সার্টিফিকেট নেই। এর মধ্যে ২৪৮টি গাড়ির বেআইনিভাবে ইঞ্জিন ও বডি বদল করে দেওয়া হয়েছে। এড়াছা🏅 ১৬৯টি গাড়ির স্পিড লিমিট খারাপ ছিল। বাকি গাড়িগুলিকে আটকানো হয়েছে অনꦫ্যান্য কাগজপত্র না থাকার জন্য।
পরিবহণ দফতরের এক কর্তার কথায় যত চেকিং হবে তত এই ধরনের গাড়ি ধরা পড়বে। রুবির মোꦜড়ে একটি নির্দিষ্ট সময় চেকিং করা হয়েছিল। তাতেই দেখা যাচ্ছে ৬৫ শতাংশ গাড়ি ফিট নয়🐈 সেই জায়গায় যদি চেকিং বাড়ানো যায় তবে ঠগ বাছতে গাঁ উজোর হয়ে যাবে।
(পড়তে পারেন। গ্রামবাংলা🦩র মানুষ ফোন পাচ্ছেন স্বয়ং মুখ্যমন্ত্রীর, কোন 🎶বিষয়ে কথা হচ্ছে?)
চিন্তা আনফিট পুলকার ও স্কুল বাস নিয়ে
পরিবহণ দফতর🉐ের কর্তাদের চিন্তা আনফিট পুলকার নিয়ে। কারণ নির্দিষ্ট সময় স্কুলে ঢোকাতে গিয়ে একটু বেশি জোরে গাড়ি চালান স্কুল বাস ও পুলকার চালকরা। ফলে আনফিট স্কুলবাস বা পুলকার নিয়ে বিপদের শঙ্কা বাড়ে। তবে এই অভিযোগ মানতে চালনি পুলকার মালিক সংগঠনয। এবিষয়ে পুলকার ওনার্স ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের সম্পাদক সুদীপ 🍃দত্ত বলেন, 'আমাদের সংগঠনের অধীনে থাকা সমস্ত গাড়ি সিএফ করিয়ে রাস্তায় নামানো হয়।'
সমস্যা রয়েছে বেসরকারি বাস ও হলুদ ট্যাক্সি নিয়েও। লড়ঝౠড়ে গাড়ি নিয়েই রাস্তায় নেমে পড়েন চালকরা।