আবার কেন্দ্রীয় সর﷽কারের কাছ থেকে সেরার স্বীকৃতি পেল রাজ্য সরকার। ওয়েস্ট বেঙ্গল পাওয়ার ডেভেলপমেন্ট কর্পোরেশন লিমিটেডকে ২০২২–২৩ অর্থবর্ষে দেশের বিদ্যুৎ উৎপাদনকারী সংস্থাগুলির মধ্যে বেস্ট পারফর্মিং বা সেরা কাজের সংস্থার স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে। কে🏅ন্দ্রীয় বিদ্যুৎ মন্ত্রকের অধীনে সেন্ট্রাল ইলেকট্রিসিটি অথরিটি থেকে এই স্বীকৃতি মিলেছে। আর সকলের মধ্যে সেরার তকমা পেয়ে এগিয়ে বাংলা। ওয়েস্ট বেঙ্গল পাওয়ার ডেভেলপমেন্ট কর্পোরেশন লিমিটেড সেরার শিরোপা পেল। সেরা বিদ্যুৎ উৎপাদনকেন্দ্রগুলির মধ্যেও প্রথম স্থান অধিকার করেছে রাজ্যের বক্রেশ্বর তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র।
এদিকে বিদ্যুৎ মন্ত্রকের কেন্দ্রীয় বিদ্যুৎ কর্তৃপক্ষ প্রত্যেক বছর এই তালিকা প্রকাশ করে। সেখানে দেখা যাচ্ছে, প্রথম ৫টি জায়গার মধ্যে রাজ্যের ৩টি বিদ্যুৎক🅘েন্দ্র জায়গা পেয়েছে। বাংলার এই জয় দেখে সংস্থাকে কৃতিত্ব দিয়ে টুইট করে অভিনন্দনবার্তা দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বক্রেশ্বরের পাশাপাশি সেরার বিদ্যুৎ উৎপাদনকেন্দ্রগুলির তালিকায় সাঁওতালডিহি এবং সাগরদিঘি। টুইটারে বাংলার এই সেরার শিরোপার কথা উল্লেখ 🌳করে মুখ্যমন্ত্রী লেখেন, এটি রাজ্যের জন্য এক বিরাট গর্বের বিষয়।
অন্যদিকে সারা দেশের ২০৫টি তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের মধ্যে ডব্লিউবিপিডিসিএলের বক্রেশ্বর বিদ্যুৎꦫকেন্দ্র প্রথম। দ্বিতীয় স্থানে সাঁওতালডিহি। আর 🎶দেশের পঞ্চম স্থানে রয়েছে সাগরদিঘি তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র। বাংলার দুই তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের পর এনটিপিসি♑র কোরবার তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র রয়েছে তৃতীয় স্থানে। চতুর্থ স্থানে এনটিপিসির বিন্ধ্যাচল তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র। উল্লেখযোগ্য বিষয় হল, এনটিপিসি বা ডিভিসি’র মতো সরকারি এবং আদানি বা টাটা পাওয়ারের মতো বেসরকারি সংস্থাকেও পিছনে ফেলে দিয়ে অনেকটাই এগিয়ে বাংলা।