কলকাতায় বিজেপি–র রাজ্য সদর দফতর থেকে বৃহস্পতিবার নবান্ন চলো অভিযানের নেতৃত্ব দেন দলের রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ। কিছুটা এগিয়ে বড়বাজারে পুলিশের বাধা পেয়ে সেই মিছিল ছত্রভঙ্গ হয়। পরিস্থিতি বেগতিক দেখে হাওড়া ময়দান, হেস্টিংস, সাঁতরাগাছির মতౠোই বড়বাজারে কাঁদানে গ্যাসের সেল ফাটায় পুলিশ। করা হয় লাঠিচার্জও। যদিও এদিন দিলীপ ঘোষ দাবি করেন, রাজ্যের অগণতান্ত্রিক পরিবেশের বিরুদ্ধে তা🃏ঁরা শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদ দেখিয়েছেন।
দিলীপ ঘোষের কথায়, ‘আমাদের কাছে এটা অভা💝বনীয় নয়। গ্রামেগঞ্জে বিজেপি কর্মীদের ভুয়ো মামলায় ফাসিয়ে দেওয়া হচ্ছে, মারধর করা হ🍬চ্ছে। বিজেপি কর্মীকে খুন করা হচ্ছে। তদন্ত হচ্ছে না। পুলিশ বলছে, সবই আত্মহত্যার ঘটনা। এইভাবে যে অগণতান্ত্রিক পরিবেশ তৈরি হয়েছে, স্বেচ্ছাচারী সরকার চলছে, তার বিরুদ্ধে আন্দোলন করতে গেলেই আমাদের ওপর আক্রমণ করা হচ্ছে।’
তাঁর অভিযোগ, ‘হাওড়া ব্রিজে ব্যারিকেড ছিল। আমরা বড়বাজারে দাঁড়িয়ে শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদ দেখাচ্ছিলাম, বক্তৃতা করা হচ্ছিল। বিনা প্ররোচনায় আমাদের ওপর জলকামান চালানো হল। হঠাৎ কয়েকশো পুলিশ আমাদের কর্মী–সমর্থকদের ওপর ঝাপিয়ে পড়ে মারধর করতে শুরু করে। আমাদের কেন্দ্রীয় নেতা অরবিন্দ মেননও আহত হয়েছেন। এভাবে যদি আমাদের🗹 ওপর হামলা চালানো হয় তা হলে এটা ধরে নিতে হবে এই সরকার ভয় পেয়ে গেছে। এই রাজ্যে আইন–কানুন, সংবিধা🍸ন কিছুই নেই। তৃণমূল, কংগ্রেস, সিপিএমকে কোনও মিছিলের জন্য অনুমতি নিতে হয় না। তাদের জন্য আইন, সংবিধান নেই। কেবল আমাদের জন্যই আইন। চিঠি দিয়ে শুধু আমাদের মিছিলকেই আটকাতে হয়।’