কলকাতা পুরসভায় প্রশাসনিক বোরꦏ্ড গไঠন করা নিয়ে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে ফের চিঠি লিখে জবাব চাইলেন পশ্চিমবঙ্গের রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়।
গত ৬ মে রাজ্য সরকার কলকাতা পুরসভায় প্রশাসক মণ্ডলি বসানোর বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে। রাজ্যের পুরমন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম♛ের দফতরের সচিবই তাঁকে প্রশাসনিক বোর্ডের প্রধান ঘোষণা করে বিজ্ঞপ্তি জারি করেন।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, জরুরি পরিস্থিতিতে রাজ্যপালের অনুমোদন অনুসারে রাজ্য সরকারের তরফে প্রশাসনিক বোর্ড গঠন করা হয়েছে। সেই বিজ্ঞ💎প্তির জেরে রাজ্যের মুখ্যসচিবকে চিঠি লেখেন রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়।
আরও পড়ুন: কলকাতা পুরসভা💎র প্রশাসনিক বোর্ড গঠনে আইনের অপব্যবহার হয়েছে: হাইকোর্꧃ট
সেই চিঠির উত্তর না পাওয়ায় ৭ মে মুখ্যমন্ত্রী𓄧কে চিঠি লিখে ধনখড় জানান, রাজ্যপালকে তথ্য জানানো মুখ্যমন্ত্রীর কর্তব্য। কিনꦐ্তু সেই চিঠিরও জবাব পাওয়া যায়নি।
এতটুকু না দমে তাই বৃহস্পতিবার ফের মমতাকে চিঠি পাঠিয়েছেন ধনখড়। চিঠিতে তিনি প্রশ্ন তুলেছেন কলকাতা পুরসভার প্রশাসনিক বোর্ড๊ সদস্যদের বাছাই পদ্ধতি নিয়ে। তিনি জানিয়েছেꦓন, এর আগে রাজ্যের মুখ্য সচিব এবং মুখ্যমন্ত্রীকে চিঠি লিখলেও উত্তর পাননি।
আরও পড়ুন: কলকাতা পুরনিগমের প্রশাসক পদে ফিরহাদ, আদালতে য☂াওয়ার হুঁশিয়ারি BJP-র
সাম্প্রতিক চিঠিতে মুখ্যমন্ত্রীর সাংবিধানিক দায়িত্ব মনে করিয়ে দিয়ে রাজ্যপাল জানিয়েছেন, কলকাতা প🔥ুরসভার প্রশাসনিক বোꦇর্ড গঠন সংক্রান্ত যে তথ্য জানতে চাওয়া হয়েছে, তা যেন অবিলম্বে তাঁকে জানানো হয়। এই প্রসঙ্গে তিনি সংবিধানের ১৬৭ নম্বর অনুচ্ছেদ উল্লেখ করে মুখ্যমন্ত্রীকে কড়া ভাষায় রাজ্যপালের প্রতি তাঁর কর্তব্যে গাফিলতির অভিযোগ তুলেছেন।
শুধু তাই নয়, মুখ্যমন্ত্রীর নিরবচ্ছিন্ন নীরবতা ‘দুর্ভাগ্যজনক ওᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚ সংবিধানের ১৬৪ নম্বর অনুচ্ছেদ অনুসারে শপথের পরিপন্থী’ বলেও অভিযোগ করেছেন রাজ্যপাল ধনখড়। এই চিঠি পাওয়ার পরে যেন অবিলম্বে জবাব দেওয়া হয়, সেই কথাও জানাতে ভোলেননি ধনখড়।