কয়লা পাচার মামলায় অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে সুপ্রিমকোর্ট রক্ষাকবচ দেওয়ায় বিচারব্যবস্থার নিরপেক্ষতা ܫনিয়েই কার্যত প্রশ্ন তুলে দিলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। বুধবার সংবাদমাধ্যমকে প্রতিক্রিয়া দিতে গিয়ে তিনি মন্তব্য করেন, কয়লা পাচারে অভিযুক্ত দ্রুত রক্ষাকবচ পেয়ে যায় কিন্তু DA মামলা আদালতে ওঠে না কেন?
আরও পড়ুন: ‘শান্তনু একটা মদখোর গাঁজাখোর’, বিজেপি বিধায়কের অডিয়ো ক্লিপ ফাঁস, অস্বস🍌্তিত🦋ে দল
এদিন সুকান্তবাবু বলেন, ‘সুপ্রিম কোর্টের রায় নিয়ে আমরা কোনও কথা বলব না। তবে কতগুলো প্রশ্ন উঠছে। যাদের বিরুদ্ধে কয়লা - গরু পাচারের অভিযোগ রয়েছে তাদের ডাকা যাবে না এই রায় খুব তাড়াতাড়ি হয়ে যাচ্ছে, কিন্তু DA মামলাটা কেন পিছিয়ে যাচ্ছে বারবার? এই প্রশ্নের উত্তর আমরা পাচ্ছি না। সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি রোজ ইলেক্টোরাল বন্ড নিয়ে আলোচনায় বসছেন। আমাদের তাতে কোনও অসুবিধা নেই। কিন্তু DA মামলা উঠছে না। কপ🤡িল সিব্বাল গেলে পরেই তাঁর পক্ষে সব রায় হয়ে যাচ্ছে। কলেজিয়াম প্রথার কারণে ভারতবর্ষের কয়েকটি পরিবারের বাইরে কেউ সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি হতে পারে না কেন? এই প্রশ্নগুলো ধীরে ধীরে সাধারণ মানু✨ষের মনে জাগছে। এর জবাব সাধারণ মানুষ দেবে’।
আরও পড়ুন: বাংলার হেভিওয়েট মন্ত্রী অরূপের ভাই স্বরূপের বাড়িতে আয়কর হানা, ভোর থেকে তল🐭্লাশি
বুধবার কয়লা পাচার মামলায় অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে রক্ষাকবচ দেন বিচারপতি বেলা এম ত্রিবেদী। ১০ জুন পর্যন্ত অভিষেক ও তাঁর স্ত্রী রুজিরাকে ইডি দিল্লিতে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তলব করতে পারবে না বলে নির্দেশ দিয়েছেন তিনি। এই মামলায় গত বছর ২১ মার্চ শেষবার অভিষেককে তলব করেছিল ইডি। আদালতে🔯 অভিষেকের আইনজীবী কপিল সিব্বল সওয়াল করেন, লোকসভা ভোটের প্রচার চলাকালীন অভিষেককে দিল্লিতে তলব করে হেনস্থা করা হতে পারে। আইনজীবীদের একাংশ প্রশ্ন তুলছেন, কী ভাবে অনুমানের ভিত্তিতে কোনও নির্দেশ দিতে পারে আদালত?