লকডাউনের রাশ কোনওভাবে আলগা করা যাবে না। দেশের প্রতিটি প্রান্তে পুরোপুরি লকডাউন কার্যকর করার꧂ জন্য সব রাজ্যের স্বাস্থ্যমন্ত্রীদের আর্জি জানালেন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী হর্ষবর্ধন।
আরও পড়ুন : COVID-19 Updates: বুকিং চালু থাকলেও ১৫ এপ্রিল থেকে ট্রেন চলা নিয়ে ধোঁয়াশꦍা
প্রধানমন্ত্র🌊ী নরেন্দ্র মোদীর ঘোষণা মতো দেশের ২১ দিন ব্যাপী লকডাউন প্রায় শেষের মুখে। তারপরও অনেকে লকডাউন উপেক্ষা করে রাস্তায় বেরোচ্ছেন। সেই প্রবণতা আটকাতে রাজ্যগুলি কড়া ব্যবস্থা নিয়েছে। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকও কড়া ব্যবস্থার হুঁশিয়ারি দিয়েছে। রাজ্যগুলিকে পুরোপুরি লকডাউন বজায় রাখার নির্দেশও দিয়েছে অমিত শাহের মন্ত্রক।
আরও পড়ুন : COVID-19 Upℱdates: বিদেশে না গিয়ে করোনা আক্রান্ত ২৭, গোষ্ঠী সংক্রমণ বলা যেতে পারে : অমরিন্দর সিং
রাজ্যগুলির কাছে ꧃এবার একই আর্জি জানালেন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন, '১০০ শতাংশ লকডাউন নিশ্চিত করার জন্য সব রাজ্যের স্বাস্থ্যমন্ত্রীদের অনুরোধ করেছি। তাতে যদি আমরা পিছিয়ে পড়ি, তাহলে করোনার বিরুদ্ধে য൩ুদ্ধ জেতা আমাদের পক্ষে কঠিন হয়ে যাবে।'
আরও পড়ুন : ꧟করোনা রুখতে বাড়িতেই মাস্ক তৈরি করুন, শিখে নিন ধাপে ধাপে পদ👍্ধতি
ইতিমধ্যে লকডাউনের উপযোগিতার ব্যাখ্যা দিয়েছে স্বাস্থ্য মন্ত্রক। ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অফ মেডিক্যাল রিসার্চের (আইসিএমআর) একটি গবেষণা উদ্ধৃত করে মন্ত্রকের যুগ্মসচিব লব আগরওয়াল জানিয়েছিলেন, একজন করোনা আক্রান্ত ব্যক্তি ৩০ দিনে ৪০৬ জনকে সংক্রামিত করতে পারেন। কিন্তু সামাজিক দূরত্ব ও লকডাউনের মতো বিষয়গুলি যদি ৭৫ শতাংশ কমিয়ে দেওয়া হꦺয়, তাহলে আক্রান্ত ব্যক্তি মাত্র ২.৫ জনকে সংক্রামিত করতে পারেন।