মার্চ মাসে পরিকাঠামো ক্ষেত্রের সঙ্গে যুক্ত আটটি শিল্পে উত্পাদন কমেছে ৬.৪৭ শতাংশ। তার ঠিক আগের মাসেই উত্পাদন বেড়েছিল ৭.১ শতাংশ। মূলত সিমেন্ট ও প্রাকৃতিক গ্যাসের শিল্পে সংকোচনের ফলেই সামগ্রিক সূচকের ওপর তার প্রভাব পড়েছে। প্রসঙ্গত এটি মার্চ মাসের ডেটা। ২৫ মার্চে থেকে লকডাউন শুরু হওয়ায়। এর ফলে এপ্রিলের ফলাফল এর থেকেও অনেক খারাপ হবে বলে আশঙ্কা। আটটি শিল্পের মধ্যে সাতটিতে সংকোচন দেখা গিয়েছে মার্চে। শুধুমাত্র কয়লা শিল্পে উত্পাদ বেড়েছে ৩.৯ শতাংশ। অপরিশোধিত তেল, প্রাকৃতিক গ্যাস, রিফাইনারি প্রডাক্ট, সার, সিমেন্ট ও ইলেকট্রিসিটি শিল্পে উত্পাদন কমেছে। দেশের যে শিল্পোত্পাদন সূচক আছে, তাতে প্রায় ৪০ শতাংশ অংশিদারিত্ব আছে এই কয়েকটি শিল্পের।আপাতত তেসরা মে অবধি লকডাউন চলবে। তারপরেও লকডাউন চললে অর্থনীতির প্রভূত ক্ষতি হতে হবে বলেই আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন রঘুরাম রাজন।