শিক্ষামন্ত্রীর 👍কথা মতো ডিসেম্বরেই বাংলার সব কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় খুলে যেতে পারে। সে ক্ষেত্রে একসঙ্গে💦 পড়ুয়াদের ক্যাম্পাসে না এনে ধাপে ধাপে হাজিরার বন্দোবস্ত করতে চাইছে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়। করোনা সংক্রমণ এড়াতে এমনই মতামত উঠে এসেছে জুটা-র সাধারণ সভায়।
বৃহস্পতিবার জুটা-র সাধারণ সভায় ডিসেম্বরে বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লাস করানো নিয়♊ে আলোচনা হয়। সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক পার্থপ্রতিম রায় পরে জানান, একসঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয়ের সব বিভাগ খুলে দিলে কোভিড সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। তাই শিক্ষকদের মধ্যে আলোচনা হয়েছে, প্রথমে যে সব গবেষক আসতে চান, তাঁদের বিশ্ববিদ্যালয়ে আনা যেতে পারে। যে সব গবেষকের ল্যাবরেটরি ব্যবহার করা জরুরি, তাঁরা প্রথমে আসতে পারেন। তাঁদের জন্য হস্টেলও খুলে দেওয়া যেতে পারে।
করোনা স্বাস্থ্যবিধি মেনে গবেষকরা বিশ্ববিদ্যালয়ে এসে কেমন থাকছ🔯েন, তা দেখার পরই স্নাতকোত্তর ইঞ্জিনিয়ারিং এবং বিজ্ঞান বিভাগের যে ছাত্রছাত্রদের প্র্যাক্টিক্যাল ক্লাস করা জরুরি, তাঁদের আনা যেতে পারে। কলা বিভাগের ছাত্রছাত্রীদের বাড়ি থেকেই ক্লাস করা সমীচীন বলে মনে করছেন জুটা-র সদস্যরা। এর পরে স্নাতক পর্যায়ের পড়ুয়াদের একই ভাবে আনা যেতে পারে।
পশ্চিমবঙ্গের শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় ডিসেম্বরে কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় খুলে দেওয়ার কথা বলেছেন। কিন্তু সে সব কবে খুলবে, তার দিনক্ষণ এখনও জানানো হয়নি। পড়ুয়ারা কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ে কী ভাবে আসবেন,🌟 সে নির্দেশও দেওয়া হয়নি। এরই মধ্যে জুটা বৈঠকে বসেছে। শিক্ষকেরা এই নিয়ে আরও আলোচনা করবেন। তার পরে জুটা-র বক্তব্য কর্তৃপক্ষকে জানানো হবে বলে জানান পার্থপ্রতিমবাবু।
তিনি বলেন, ‘রাজ্যে করোনা সংক্রমণ এখনও কমেনি। এই অবস্থায় ছাত্রছাত্রীরা যদি বিশ্ববিদ্যালয়ে আসেন, তাঁদের স্বাস্থ্যের দিকে অবশ্যই বিশেষ ভাবে ๊নজর রাখতে হবে। সব শিক্ষার্থীকে একসঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয়ে আনলে সংক্রমণের ঝুঁকি বাড়বে।’