ওষুধ খেয়ে কীভাবে সুস🐷্থ হয়ে যায় মানুষ, প্রশ্ন জেগেছিল মনে। উত্তর খুঁজতে বেছে নিয়েছেন জীবনবিཧজ্ঞান। ডাক্তার হতে চান। পেট চালাতে সিঙাড়া বিক্রি করেন ঠিকই। কিন্তু সময় বাঁচিয়ে পড়াশোনাও করেছেন। এখন নিট ইউজি প্রবেশিকা পরীক্ষায় পাস করে, নজির গড়লেন ১৮ বছর বয়সী যুবক। নাম সানি কুমার। বলেছেন, সমোেসা বিক্রি আমার ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করবে না।
আরও পড়ুন: (Unemployment Ho🅰rror: দেশের এই ৫ বড় কোম্পানির ৫২ হাজার কর্মী ছাঁটাই, কারণ কী)
সানির জীবনে সংগ্রামের অভাব ছিল না
১৮ বছর বয়সী সানি, নয়ডার ছেলে, দুপুর ২টোয় স্কুল শেষ করে নিজের স্টলে সিঙাড়া বিক্রি করতেন। দিনে ৪-৫ ঘণ্টা সিঙাড়া বিক্🀅রি করার পর বাড়ি ফিরে গভীর রাত পর্যন্ত পড়াশোনা করতেন। ফিজিক্স ওয়ালার আলখ পান্ডে তাঁর এই গল্প শেয়ার করেছেন। ফিজিক্স ওয়ালার আলখ পান্ডে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই এমন ছাত্রদের অনুপ্রেরণামূলক গল্প শেয়ার করেন, যারা সমস্ত অসুবিধার মুখোমুখি হয়েও নিজেদের স্বপ্ন পূরণ꧂ করেন। নয়ডার সিঙাড়া বিক্রেতা সানির গল্পও খানিকটা একই রকম।
আরও পড়ুন: (কত টাকা♒ আয় করেন LIC এজেন্টরা? কাজ শুরুর জন্য আবেদন করবেন কীভাবে)
সম্প্রতি, স্নাতক মেডিকেল প্রোগ্রামে ভর্তির জন্য নিট ইউজি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছেন সানি। আলাখ পান্ডে ফিজিক্স ওয়ালার ইনস্টাগ্রাম পেজে তাঁরই একটি ভিডিয়ো শেয়ার করেছেন। এই ফুটেজে দেখা গিয়েছে, সানির ঘরের দেওয়াল নোটে ভরা। নোটগুলো🉐 মনে রাখার জন্য এই পন্থাই অবলম্বন করতেন সানি। তাঁর প্রচেষ্টা কিন্তু বৃথা যায়নি। ২০২৪ সালের নিট পরীক্ষায় ৭২০ এর মধ্যে ৬৬৪ নম্বর পেয়েছেন এই মেধাবী ও পরিশ্রমী যুবক। এক বছর দীর্ঘ প্রস্তুতির পর দিনে ৪-৫ ঘণ্টা সমোসা বিক্রি করে তিনি এই জায়গা অর্জন করেছেন। সানি জানিয়েছেন, অনেক সময় সারারাত পড়াশোনা করার জন্য, সকালে চোখে ব্যাথা হতো। তবুও ছাড়েননি হাল।
ডাক্তারি পেশায়, কেন আসতে চাইলেন সানি। তারই উত্তর দিতে গিয়ে সানি বলেছেন, ওষুধ দেখে আমার মনে আগ্রহ জন্মেছিল, এবং আমি জানতে চেয়েছিলাম কীভাবে মানুষ নিরাময় হয়, এর কাಞরণেই জীবনবিজ্ঞান বেছে নিয়েছি আমি। এরপরেই সানির সংযোগ, সিঙাড়া বিক্রি আমার ভবিষ্যৎ নির্📖ধারণ করবে না।