জেইই অ𓆉্যাডভান্স পরীক্ষায় বসতে গেলে দ্বাদশ শ্রেণির পরীক্ষায় সর্বমোট ৭৫ শতাংশ নম্বর ন্য়ূনতম লাগবে, এমন বিধিকে চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টে দায়ের হয়েছিল মামলা। সেই চ্যালেঞ্জের মামলাকে খারিজ করে দিল দেশের শীর্ষ আদালত। ফলত, বছরের শুরুতে জেইই অ্যাডভান্সড পরীক্ষায় বসার জন্য যে নিয়মের নির্দেশিকার লাগু হয়েছিল তাই লাগু থাকছে।
শীর্ষ আদালতের বিচারপতি শুধাংশু ধুলিয়া ও কেভি বিশ্বনাথনের বেঞ্চে এই মামলা যায়। মামলা ছিল জয়েন্ট এন্ট্রান্স অ্যাডভান্সড পরীক্ষায় ন্যূনতম যোগ্যতা কী হওয়া উচিত তা নিয়ে। উল্লেখ্য, এই পরীক্ষায় বসার ক্ষেত্রে বোর্ডের দ্বাদশ শ্রেণির পরীক্ষায় ৭৫ শতাংশ সর্বমোট নম্বর থাকার বিধি আগেই ছিল। তবে, কোভিডের সময়কালে সেই নিয়ম কাটছাঁট করা হয়েছিল। পরে ২০২৩ সালে সেই নিয়ম ফের ফিরে আসে। আর সেই নিয়মকে﷽ই চ্যালেঞ💫্জ করে এবার সুপ্রিম কোর্টে গিয়েছে মামলা। উল্লেখ্য, জেইই অ্যাডভান্সড পরীক্ষার মাধ্যমে গোটা দেশের আইআইটিগুলিকে পড়ুয়া ভর্তির প্রক্রিয়া চলে। সেই পরীক্ষায় কারা বসতে পারবেন, তার যোগ্যতা নির্ধারণের অন্যতম দিক হল অসংরক্ষিত আসনের পড়ুয়াদের জন্য বোর্ডের দ্বাদশের পরীক্ষায় ৭৫ শতাংশ সর্বমোট নম্বর, আর সংরক্ষিত আসনে পরীক্ষার জন্য ৬৫ শতাংশ নম্বর প্রয়োজন। আর সেই বিধিই বহাল রাখল সুপ্রিম কোর্ট।
উল্লেখ্য, প্রার্থীরা যখন নথি যাচাইয়ের জন্য বিবেচিত হবেন, তখনই তাঁদের ৭৫ শতাংশ নম্বরের পরীক্ষার মানদণ্ড দেখা হবে। সেক্ষেত্রে পরীক্ষার্থীদের নিজেদের নথিতে তুলে ধরতে হবে দ্বাদশ শ্রেণির পরীক্ষার ফলাফল। কোর্ট বলছে, ২০১৬, ২০১৭, ২০১৮ সালে যখন ৭৫ শতাংশ ন্যূনতম নম্বরের অঙ্কে এই পরীক্ষায় পরীক্🍒ষার্থীদের অবতীর্ণ হওয়ার বিধি ছিল, তাহলে এখন কেন তা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন? এদিন কোর্টের কাছে আরও এক মামলা যায়। সেখানে আরও এক মামলায় উঠে আসে এক দশম শ্রেণির পড়ুয়ার পরিস্থিতি। তার দাবি, দশমের ফলাফল সে ৭৫ শতাংশ থেকে ১০ নম্বর কম পেয়েছিলেন, তবে জেইই অ্যাডভান্সড এ তিনি ৯২ শতাংশ পেয়েছেন। তাহলে তাঁর ক্ষেত্রে কী নিয়ম লাগু হবে? সেই মামলাও শুনতে চায়নি সুপ্রিম কোর্ট।
এই খবরটি আপনি 🐻পড়তে পারেন HT App থেকেও। এবার HT App বাংলায়। HT App ডাউনলোড করার লিঙ্ক