অধ্যাপনাকে পাখির চোখ করেই কি কেরিয়ার গড়ছেন? তাহলে ভারতের সমস্ত উচ্চশিক্ষা প্রꦕতিষ্ঠানে সেই অধ্যাপনা নিয়ে ইউজিসি কোন বিধি চালু করেছে, তা জেনে রাখা প্রয়োজন। সদ্য ইউজিসি জানিয়েছে, ‘নেট’ কিম্বা ‘সেট’বা ‘স্লেট’ পরীক্ষায় পাশ হওা, সরসারি সহকারী অধ্যাপকের নিয়োগের ক্ষেত্রে ন্যূনতম যোগ্যতা।
ন্যাশনাল এলিজিটিবিলিটি টেস্ট (নেট), স্টেট এলিজিবিলিটি টেস্ট (সেট), এবং স্টেট লেভেল এলিজিবিলিটি টেস্ট (স্লেট) এই তিনটি পরীক্ষা পাশ হওয়া, দেশের সমস্ত উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সরাসরি সহকারী অধ্যাপক নিয়োগের ন্যনূতম যোগ্যতার অংশ। ৩০ জুন প্রকাশিত এক গেজেটে এই তথ্য সামনে এসেছে। ইউজিসির তরফে সেই গেজেটে উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানে নিয়োগের ক্ষেত্রে ২০১৮ সালের বিধি উল্লেখ করে তথ্য তুলে ধরা হয়েছে। নয়া বিধি ‘ইউনির্ভাসিটি গ্র্যান্ট কমিশন ( মিনিমাম কোয়ালিফিকেশন ফর অ্যাপয়েন্টমেন্ট অফ টিচার্স, অ্যান্ড আদার অ্যাকাডেমিক স্টাফ ইন ইউনিবারিসিটি অ্যান্ড কলেজেস অ্যান্ড আদার মেজার্স ফর মেনটেনেন্ট অফ স্ট্যান্ডার্ডস ইন হায়ার এডুকেশন ) রেগুলেশন ২০২৩ ’। যে নোটিস তুলে ধরা হয়𓂃েছে, তাতে খুব উল্লেখযোগ্যভাবে বলা হয়েছে, নেট, স্লেট বা সে𒁏ট পরীক্ষা পাশ সহকারী অধ্যাপনায় নিয়োগের ক্ষেত্রে আবশ্যিক। আর এটি ন্যূনতম যোগ্যতার অংশ। অন্যদিকে, পিএইচডি যোগ্যতাকে ‘অপশনাল’ হিসাবে রাখা হয়েছে। এই বিধি ২০২৩ সালের ১ জুলাই থেকে লাগু হয়েছে। এর আগে অি পদের নিয়োগে, ২০২১ সালেই ইউজিসি জানিয়েছিল যে পিএইচডি কোনও মতেই বাধ্যতামূলক নয় সহকারী অধ্যাপক সরাসরি নিয়োগের ক্ষেত্রে।
এদিকে, ন্যাশনাল টেস্টিং এজেন্সি ইউজিসি নেট ২০২৩-এর উত্তরপত্র তৈরির কাজ শুরু করে দিয়েছে। সেই উত্তরপত্র ঘিরে চ্যালেঞ্জের তথ্য ৫ বা৬ জুলাই প্রকাশিত হতে পারে বলে জানা যাচ্ছে। এই ঘোষণা ইউজিসি প্রধান এম জগদেশ কুমার করেছেন। জানানো হয়েছে, ইউজিসি নেট♒ পরীক্ষার ফাইনাল পেপার আগস্টের দ্বিতীয় সপ্তাহে প্রকাশিত হতে পারে। উল্লেখ্য, ইউজিসি নেট ২০১৮ সাল থেকেই তত্তাবধান করছে ন্যাশনাল টেস্টিং এজেন্সি। এই পরীক্ষায়ꦬ পাশ করলে 'জুনিয়ার রিসার্চ ফেলোশিপ অ্যান্ড অ্যাসিসটেন্ট প্রফেসর' পদ বা 'অ্যাসিসটেন্ট প্রফেসর' (সহকারী অধ্যাপক) এ ন্য়ূনতম যোগযতার নিরিথে এগিয়ে থাকেন পরীক্ষার্থীরা।