বরোদ🎃ার কাছে হেরে কোয়ার্টার ফাইনালেই শেষ হল গতবারের চ্যাম্পিয়ন মুম্বইয়ের সৈয়দ মুস্তাক আলি ট্রফি অভিযান। এক্ষেত্রে শিবম দুবে ও সরফরাজ খানের লড়াই ব্যর্থ হয় অজিঙ্কা রাহানে, যশস্বী জসওয়ালরা ব্যাট হাতে নজর কাড়তে না পারায়। 🍌অন্যদিকে বিষ্ণু সোলাঙ্কির ব্যাটে ভর করে মুস্তাক আলির সেমিফাইনালে জায়গা করে নেয় ক্রুণাল পান্ডিয়ার নেতৃত্বাধীন বরোদা।
দল হারলেও দুর্দান্ত ফিল্ডিংয়ে এদিন স্পটলাইট কেড়ে নেন মুম্বই দলনায়ক অজিঙ্কা রাহানে। তিনি যেভাবে বরো👍দা অধিনায়ক ক্রুণাল পান্ডিয়াকে রান-আউট করেন, তাকে এককথায় অসাধারণ বলা ছাড়া উপায় নেই। একঝলক দেখে কিংবদন্তি জন্টি রোডসের কথা মনে পড়া স্বাভাবিক।
দ্বিতীয় ইনিংসের ১১.৩ ওভারে শামস মুলানির বল অফ-সাইডে ডিফেন্স করেই সিঙ্গল নেওয়ার জন্য দৌড় শুরু করেন বিষ্ণু সোলাঙ্কি। শর্ট কভার থেকে দৌড়ে এসে ব♉ল ধরেই সামনের দিকে শরীর ছুঁড়ে অজিঙ্কা রাহানে তা স্টাম্পে ছুঁড়ে দেন। উইকেটকিপার প্রসাদ পাওয়ার তৎপর ছিলেন। তিনি বল ধরে বিন্দুমাত্র সময় নষ্ট করেননি স্টাম্প ভেঙে দিতে। নন-স্ট্রাইকার ব্যাটার ক্রুণাল পান্ডিয়া তত🐬ক্ষণে ক্রিজে পৌঁছতে পারেননি। ফলে ব্যক্তিগত ৭ রানের মাথায় রান-আউট হয়ে সাজঘরে ফিরতে হয় পান্ডিয়াকে।
কোয়ার্টার ফাইনালে টস হেরে শুরুতে ব্যাট করতে নামে মুম্বই। তারা নির্ধারিত ২০ ওভারে ৮ উইকেটের বিনিময়ে ১৪৮ রান সংগ্রহ করে। নিশ্চিত 🍃হাফ-সেঞ্চুরি হাতছাড়া করেন শিবম দুবে। তিনি ১টি চার ও ৩টি ছক্কার সাহা🌜য্যে ৩৬ বলে ৪৮ রান করে মাঠ ছাড়েন। সরফরাজ খান ২টি চার ও ২টি ছক্কার সাহায্যে ২২ বলে ৩৩ রান করে সাজঘরে ফেরেন।
যশস্বী জসওয়াল ৮, অজিঙ্কা রাহানে ১৩, হার্দিক তামোরে ২৬, শামস মুলানি ৮ ও প্রসাদ পাওয়ার ৬ রান করে আউট হন। বরোদার শোয়েব সোপারিয়া ৪ ওভারে ১৬ রান খরচ করে ৩টি উই𝕴কেট নেন। ক্রুণাল পান্ডিয়া ৩ ও🐽ভারে ১৮ রানের বিনিময়ে ১টি উইকেট পকেটে পোরেন।
জবাবে ব্য𓄧াট করতে নেমে বরোদা ১৮.৫ ওভারে ৭ উইকেটের বিনিময়ে ১৪৯ রান তুলে ম্যাচ জিতে যায়। ৫টি চার ও ২টি ছক্কার সাহায্যে ৩০ বলে ৪৯ রান করে অপরাজিত থাকেন বিষ্ণু। জ্যোৎস্নিল সিং ৩৪ ও অভিমন্য𒀰ুসিং রাজপুত ২৭ রানের যোগদান রাখেন। মুম্বইয়ের মোহিত আবস্তি ৩৮ রানে ২টি উইকেট নেন।