ভারতীয় ব্যাটিং তারকা বিরাট কোহলি শনিবার (২ সেপ্টেম্বর)🍸 তা🐷দের আসন্ন এশিয়া কাপ অভিযান শুরুর আগে পাকিস্তানের বোলিং আক্রমণ নিয়ে মুখ খুলেছেন। ডানহাতি তারকা ব্যাটসম্যানের মতে, বোলিংই পাকিস্তানের আসল শক্তি। পাক বোলাররা দুরন্ত ছন্দ বজায় রেখে উইকেট নিতে পটু। ম্যাচের রং বদলানোর মতো দক্ষতা তাঁদের আছে। তাই পাক বোলারদের মোকাবিলা করার জন্য ব্যাটারদের নিজেদের সেরাটা নিংড়ে দিতে হবে। সে ভাবে প্রস্তুতি নিতে হবে।
কোহলি নিঃসন্দেহে পাকিস্তান বোলারদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ উইকেট। আসলে ৩൩৪ বছরের তারকার পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ওডিআইতে একটি দুর্দান্ত রেকর্ডꦜ রয়েছে। ১৩ ম্যাচে ৪৮.৭৩ গড়ে ৫৩৬ রান করেছেন।
কোহলির ওডিআই-এ সেরা স্কোর ১৮৩ রান করেছিলেন ২০১২ সালের🌱 এশিয়া কাপের সময়ে। তাও চিরপ্রতিদ্বন্দ্বীদের বিরুদ্ধে। তিনি ভারতকে ৩৩০ রানের চ্যালেঞ্জিং লক্ষ্য তাড়া করতে সা𓂃হায্য করেছিল।
আরও পড়ুন: ওপেনার ইশানকে কি মিডল অর্ডারে খেলিয়ে লাভ হবে? ফাঁপর♔ে টিম ম্যানেজমেন্ট
স্টার স্পোর্টসের সঙ্গে কথা বলতে গিয়ে তারকা ব্যাটার বলেছেন, ‘আম🐻ি মনে করি, বোলিং পাকিস্তানের শক্তি। এবং ওদের কিছু সত্যিই প্রভাবশালী বোলার রয়েছে, যারা তাদের দক্ষতার উপর ভিত্তি করে যে কোনও সময়ে খেলার গতিপথ পরিবর্তন করতে পারে। তাই তাদের মোকাবিলা করার জন্য আপনাকে সেরাটা দিতে হবে।’
এদিকে কোহলিকে বোলিং করার সময়ে পাকিস্তানের অলরাউন্ডার শাদাব খান সঠিক পরিকল্পনার প্রয়োজনীয়তার কথা বলেছেন। তাঁর মতে, ২০২২ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কোহলির জন্যই ভারতের বিরুদ্ধে জয় তুলে নিতে পারেননি তাঁরা।♎ শেষ আটটি ডেলিভারিতে ভারতের প্রয়োজন ছিল ২৮ রান। সেই ম্যাচ ভারতকে জিতিয়ে মাঠ ছেড়েছিলেন কোহলি। ৫৩ বলে অপরাজিত ৮২ রানের ইনিংস খেলেছিলেন বিরাট। সেই ইনিংসের কথা ভোলেননি শাদব খান।
আরও♊ পড়ুন: কুশল-শরিফুলের মধ্যে তীব্র ঝগড়া, কোনও মতে দুই তারকাকে শান্ত করলেন আম্পায়ার- ভিডিয়ো
শাদাব খান বলেছেন, ‘ও অবশ্যই একজন বিশ্বমানের খেলোয়াড়। ওকে মোকাবেলা করার জন্য আ🌳পনাকে অনেক পরিকল্পনা করতে হবে। ‘বিরাট কোহলি যে ধরণের ব্যাটার এবং আমাদের বিরুদ্ধে যে ভাবে পারফর্ম করেছে, এমন কী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের শেষ ম্যাচেও ও যে ভাবে ব্যাট করেছে, তাতে আমার মনে হয় না বিশ্বের আর কোনও ব্যাটার এমনটা করতে পারত। আমাদের শক্তিশালী বোলিং আক্রমণের বিরুদ্ধে এই ধরণের ইনিংস খেলতে পারে একমাত্র বিরাট কোহলিই। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল, ও যে কোনও সময় এমন ইনিংস খেলতে পারে।’
যাইহোক ইন্দো-পাক হাইভোল্টেজ ম্যাচের আগে প্লেয়ারদের একে অপরকে সমীহ করাটা হয়তো স্ট্র্যাটেজিরই অঙ্গ। তবে দুই দলই নিঃসন্দেহে🧜 ত﷽েতে রয়েছে। দেখার, শেষ হাসি হাসে কারা!