নেপালের বিরুদ্ধে এশিয়🍸া কাপ ২০২৩-এর উদ্বোধনী ম্যাচে আগ্রাসী শতরান করেন বাবর আজম। তিনি ৪টি বাউন্ডারির সাহায্যে ৭২ বলে ব্যক্তিগত অর্ধশতরান পূর্ণ করেন। ১০🌠টি বাউন্ডারির সাহায্যে ১০৯ বলে শতরানের গণ্ডি টপকে যান পাক দলনায়ক। শেষমেশ ১৪টি চার ও ৪টি ছক্কার সাহায্যে ১৩১ বলে ১৫১ রান করে আউট হন বাবর।
ওয়ান ডে ক্রিকেটে বাবরের এটি ১৯তম শতরান। ১০৪টি ম্যাচে মাঠে নেমে আজম এমন কৃতিত্ব অর্জন করেন। পাকিস্তানের ক্রিকেটারদের মধ্যে বাবরের থেকে বেশি ও🎀য়ান ডে সেঞ্চুরি করেছেন কেবল সইদ আনোয়ার। বুধবার নেপালের বিরুদ্ধে এমন ধ্বংসাত্মক ইনিংস খেলার পথে বাবর হাসিম আমলার একটি বিশ্বরেকর্ড ভেঙে দেন। সেই সঙ্গে গড়ে ফেলেন আরও কিছু নজির। চোখ রাখা যাক ඣতালিকায়।
আমলার বিশ্বরেকর্ড ভাঙলেন বাবর, অনেক পিছনে কোহলি:-
সব থেকে কম ইনিংসে ১৯টি ওয়ান ডে সেঞ্চুরি করার বিশ্বরেকর্ড গড়েন বাবর আজম। তিনি ১০২টি ইনিংসেꦕ ব্যাট করতে নেমে ১৯তম শতরান করেন। আগে এই রেকর্ড ছিল হাসিম আমলার। তিনি ১০৪টি ইনিংসে ব্যাট করে ১৯টি ওয়ান ডে সেঞ্চুরি করেন। ব♚িরাট কোহলি ১৯টি ওয়ান ডে সেঞ্চুরি করতে খরচ করেন ১২৪টি ইনিংস।
ক্যাপ্টেন হিসেবে এশিয়া কাপে সর্বোচ্চ ব্যক্তিগত ইনিংস বাবরের:-
বাব𓆉র আজমই প্রথম ক্রিকেটার, যিনি ক্যাপ্টেন হিসেবে ব্যাট করতে নেমে এশিয়া কাপে ব্যক্তিগত ১৫০ রানের গণ্ডি টপকান। সুতরাং, বাবরের ১৫১ রানের ইনিংসটি এশিয়া কাপের ইতিহাসে কোনও ক্যাপ্🎶টেনের সর্বোচ্চ ব্যক্তিগত ইনিংস।
এশিয়া কাপে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ব্যক্তিগত ইনিংস বাবরের:-
সার্বিকভাবে এশিয়া কাপের ইতিহাসে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ব্যক্তিগত ইনিংসের নজির গড়েন বাবর আজম। নেপালের বিরুদ্ধে তাঁর ১৫১ রানের অনবদ্য ইনিংসটির থেকে টুর্নামেন্টে বেশি রানের ব্যক্তিগত ইনিংস রয়েছে কেবল বিরাট🦩 কোহলির। তিনি ২০১২ সালে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ১৮৩ রানের দুর্দান্ত ইনিংস খেলেন। সুতরাং, এশিয়া কাপের ইতিহাসে সব থেকে বেশি রানের ব্যক্তিগত ইনিংসের রেকর্ড অক্ষুন্ন থাকে বিরাটের।
ওয়ান ডে কেরিয়ারের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ব্যক্তিগত ইনিংস বাবরের:-
বাবর আজম নিজের ওয়ান ডে কেরিয়ারে এই নিয়ে দ্বিতীয়বার ব্যক্তিগত ১৫০ রানের গণ্ডি টপকে যান। যদিও অল্পের জন্য সর্বোচ্চ ব্যক্তিগত ইনিংস গড়া হয়নি তাঁর। বাবর ২০২১ সালে বার্মিংহ্꧅যামে ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে ১৫৮ রান করেন। সেটিই এখনও পর্যন্ত তাঁর ওয়ান ডে কেরিয়ারের সর্বোচ্চ ব্যক্তিগত ইনিংস।