শুভব্রত মুখার্জি: চলতি মরশুমেই প্রথমবার শুরু হয়েছে বিসিসিআইয়ের স্বপ্নের প্রোজেকꦿ্ট ডব্লুপিএল। চলতি বছরেই মার্চ মাসের ৪ তারিখ থেকে শুরু হয়েছিল ডব্লুপিএলের আসর। ২৬ মার্চ শেষ হয় ডব্লুপিএলের আসর। প্রথম বর্ষেই ডব্লুপিএলের হাত ধরেই বিপুল অঙ্কের টাকা লক্ষ্মীলাভ হয়েছে বিসিসিআইয়ের। প্রথম বর্ষ ডব্লুপিএলের হাত ধরে ৩৭৭.৪৯ কোটি টাকা লাভের মুখ দেখেছে ভারতীয় ক্রিকেট কন্ট্রোল বোর্ড।এই বছরেই মুম্বইয়ের দুটি ভেন্যুতে খেলা হয়েছে এই বছরের ডব্লুপিএলের ম্যাচগুলি।
বিসিসিআইয়ের কোষাধক্ষ আশিষ সেলার ২০২২-২৩ মরশুমের আর্থিক বিষয়ক একটি রিপোর্ট প্রকাশ করেছেন। সম্প্রতি গোয়াতে অনুষ্ঠিত হয়েছে বিসিসিআইয়ের বার্ষিক সাধারণ সভা। সেখানেই এই রিপোর্ট পেশ করেন আশিষ। তিনি জানান এই বছরের ডব্লুপি𒀰এল থেকে ৩৭৭.৪৯ কোটি টাকার বিপুল পরিমাণ টাকা লাভ করেছে বিসিসিআই। উল্লেখ্য এই বছরের ডব্লুপিএলে খেলেছে পাঁচটি ফ্র্যাঞ্চাইজি দল। আশিষ সেলারের রিপোর্টের বিশ্লেষণ করে দেখা যায় ২০২২-২৩ মরশুমে বিসিসিআইয়ের মোট আয়ের মোট ৬ শতাংশ এই ডব্লুপিএল থেকেই এসেছে। এই সময়ে বিসিসিআইয়ের মোট আয়ের ৩৭ শতাংশ এসেছে ইন্ডিয়ান প্রিমিয়র লিগ অর্থাৎ আইপিএল থেকে।
বিসিসিআইয়ের মোট আয়ের ৩৮ শতাংশ এসেছে মিডিয়া সত্ত্ব বিক্রি করে। ১০ শতাংশ এসেছে ভারতের বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সফর থেকে। ২০২২-২৩ মরশুমে ৬৫৫৮.৮০ কোটি টাকা আয় হয়েছিল বিসিসিআইয়ের। যা ২🔯০২১-২২ মরশুমের থেকে অনেকটাই বেশি। করোনার ফলে এই মরশুমে প্রভাব পড়েছিল বিসিসিআইয়ের আয়🐲তেও। এই মরশুমে বিসিসিআই আয় করেছিল ৪৩৬০.৫৭ কোটি টাকা। ২০২০-২১ মরশুমে ও করোনার কারণে মাত্র তিনটি সিরিজ খেলা হয়েছিল সেবার। রিপোর্টে সেলার বর্তমান এবং প্রাক্তন সমস্ত বোর্ড কর্তাদের ধন্যবাদ জানিয়েছেন। পাশাপাশি এই মুহূর্তে বিসিসিআই যে আর্থিক দিক খুব স্বচ্ছল তাও জানিয়েছেন।